স্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা গ্লোবসিন এ বার অধিগ্রহণের মাধ্যমে ব্যবসা সম্প্রসারণের পরিকল্পনা করেছে।
সংস্থার প্রধান বিক্রম দাশগুপ্তের দাবি, গত ছ’মাস ধরে গ্লোবসিনের ব্যবসা পুনর্গঠনের কাজকর্ম চলছে। তিনি জানান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপে তাঁরা ব্যবসা শুরু করেছেন আগেই। তবে ব্যবসার মূল কেন্দ্র হিসেবে সংস্থার ঠাঁই বরাবর কলকাতা। এ বার সেই চেনা ছক বদল করে কলকাতার পাশাপাশি মুম্বই ও সিঙ্গাপুরকে দু’টি স্বয়ংসম্পূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে বেছে নিচ্ছে গ্লোবসিন।
বস্তুত, ব্যাঙ্ক এবং অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা পেতে মুম্বইয়ে ইতিমধ্যেই একটি কেন্দ্র তৈরি করেছে সংস্থা। বিক্রমবাবুর দাবি, সব মিলিয়ে ১০টি ব্যাঙ্কের জন্য বিশেষ সফটওয়্যার পরিষেবা দেয় তাঁর সংস্থা। সেই সূত্রেই ব্যবসায়িক পরিকল্পনায় উঠে এসেছে মুম্বই কেন্দ্র। কারণ কলকাতায় বসে এই ব্যবসা ধরা সম্ভব নয় বলে জানান তিনি। বরং বাজার যেখানে রয়েছে, সেখানেই সংস্থার পক্ষে ব্যবসায়িক কেন্দ্র তৈরি করা লাভজনক।
গ্লোবসিন অবশ্য জানিয়েছে, কলকাতায় সংস্থার তথ্য বিশ্লেষণ, ই-কমার্স সংক্রান্ত বিভিন্ন পরিষেবা ও সফটওয়্যার তৈরির কাজ চলবে। তবে ব্যবসা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে মুম্বইয়ের মতো সিঙ্গাপুরেও আর একটি কেন্দ্র গড়তে চায় সংস্থা। সে জন্য অন্য কোনও সংস্থা অধিগ্রহণ করার লক্ষ্যে এগোচ্ছে গ্লোবসিন।
এ ব্যাপারে বিক্রমবাবু জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই কয়েকটি সংস্থার সঙ্গে আলোচনা শুরু হয়েছে। অধিগ্রহণের জন্য ৩০ লক্ষ মার্কিন ডলার খরচ করার পরিকল্পনা রয়েছে। ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য ‘প্রাইভেট ইকুইটি’র মাধ্যমে ৪০ থেকে ৫০ লক্ষ মার্কিন ডলার তুলতে চলেছে সংস্থা।
খনন ক্ষেত্রে নিয়ম ভাঙলে বাড়তি জরিমানার প্রস্তাব
সংবাদ সংস্থা • নয়াদিল্লি
বেআইনি খনন-সহ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে নিয়ম ভাঙলে ৫ লক্ষ টাকা জরিমানার প্রস্তাব রাখা হয়েছে নয়া খনি বিলের খসড়ায়। যা বর্তমান জরিমানার (২৫ হাজার টাকা) ২০ গুণ। জেলের সর্বোচ্চ মেয়াদও দু’বছর থেকে বাড়িয়ে পাঁচ বছর করার কথা বলা হয়েছে। এ ছাড়া, বেআইনি খননকে আদালতে বিচারযোগ্য অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করার সুপারিশও রয়েছে ওই খসড়ায়। তবে খনির জন্য জমিদাতাদের সঙ্গে ২৬% মুনাফা ভাগ করে নেওয়ার বিষয়ে কোনও কথা বলা হয়নি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy