পশ্চিমবঙ্গে ইতিমধ্যেই দেড় লক্ষেরও বেশি গ্রাহক তাঁদের পেমেন্টস ব্যাঙ্ক-এ অ্যাকাউন্ট খুলেছেন বলে দাবি করল এয়ারটেল। পাশাপাশি সংস্থা জানিয়েছে, আয় বাড়াতে বছরখানেকের মধ্যে অন্য সংস্থার বিমা বা মিউচুয়াল ফান্ড প্রকল্পও বিক্রির পরিকল্পনা রয়েছে তাদের।
এয়ারটেলই প্রথম পেমেন্টস ব্যাঙ্ক পরিষেবা চালু করল। গ্রাহকের মোবাইল নম্বরই হবে তাঁর অ্যাকাউন্ট নম্বর। এ জন্য এয়ারটেলের টেলি পরিষেবার গ্রাহক হওয়ার বাধ্যবাধকতাও নেই। তবে অ্যাকাউন্ট খুলতে গ্রাহকের আধার নম্বর থাকতে হবে। কারণ ই-কেওয়াইসি পদ্ধতিতে আধার নম্বর ও গ্রাহকের আঙুলের ছাপ নিয়ে তবেই খোলা হবে এই অ্যাকাউন্ট। জমা টাকায় বার্ষিক সুদ মিলবে ৭.২৫%। এয়ারটেল পেমেন্টস ব্যাঙ্কের এমডি-সিইও শশী অরোরা বৃহস্পতিবার জানান, এ রাজ্যে তাঁদের গ্রাহকের ৭০ শতাংশই গ্রামের। এখনও পর্যন্ত এ রাজ্যে এয়ারটেলের ২১ হাজার ‘রিটেল স্টোর’-এ অ্যাকাউন্ট খোলা ও টাকা তোলা যাবে। পাশাপাশি গ্রাহকদের কেনাকাটার জন্য বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গেও গাঁটছড়া বাঁধছেন তাঁরা।
নিয়ম অনুযায়ী পেমেন্টস ব্যাঙ্ক টাকা জমা নিলেও ঋণ দিতে পারে না। দু’জন এয়ারটেল পেমেন্টস ব্যাঙ্ক গ্রাহকের মধ্যে টাকা পাঠাতেও খরচ নেই। একজন এমন গ্রাহক অন্য কারও ব্যাঙ্কে (এয়ারটেল পেমেন্টস ব্যাঙ্ক নয়) ১০০০ টাকা পর্যন্ত নিখরচায় পাঠাতে পারবেন। টাকার অঙ্ক তার বেশি হলে ০.৫ শতাংশ হারে ‘ফি’ দিতে হবে তাঁকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy