অরবিন্দ সুব্রহ্মণ্যন
এ বার বিদ্যুৎ, পেট্রোপণ্য, জমি, আবাসন বা রিয়েল এস্টেটকেও জিএসটি-র আওতায় আনার পরিকল্পনা করছে কেন্দ্র।
আজ তেমনটাই ইঙ্গিত দিয়েছেন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা অরবিন্দ সুব্রহ্মণ্যন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, জিএসটি পরিষদের পরবর্তী বৈঠকে বিদ্যুৎ, জমি, রিয়েল এস্টেট ও পেট্রোপণ্যকে জিএসটি-র আওতায় আনার বিষয়ে আলোচনা হবে। সুব্রহ্মণ্যনের মতে, প্রথমে আবাসনের বিষয়টি বিবেচিত হবে। কারণ সেখানে কালো টাকার লেনদেন বেশি। অবশ্য শিল্পের খরচ কমাতে বিদ্যুৎকে জিএসটির আওতায় আনা আরও জরুরি বলে মনে করছেন তিনি।
সম্প্রতি ২০০-রও বেশি পণ্যে কর কমানো হয়েছে। ফলে রাজকোষ ঘাটতি নিয়ন্ত্রণে থাকা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। অন্য দিকে মূল্যবৃদ্ধি ও বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ায় ডিসেম্বরে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক সুদ কমাবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়েছে। এই জোড়া আশঙ্কার ধাক্কা লেগেছে শেয়ার বাজারে। সরকারি বন্ড থেকে লগ্নিকারীদের আয় ৭% ছাড়িয়েছে। ফলে তাঁরা তা বিক্রি করলে বাড়তি খরচ গুনতে হবে কেন্দ্রকে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই পরিস্থিতি সামলাতেই আজ ‘ভোকাল টনিক’ দেন সুব্রহ্মণ্যন। তাঁর দাবি, সম্প্রতি কর কমলেও তাতে লাগামছাড়া ঘাটতির আশঙ্কা নেই। কারণ করের পরিমাণ বাড়ায় তা পূরণ হবে। আদায় বাড়াতেই আরও পণ্যকে জিএসটির আওতায় আনার পরিকল্পনা তাঁদের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy