কারও লক্ষ্য রফতানি বাজার। কারও হাতিয়ার নতুন প্রযুক্তি।
সুপ্রিম কোর্ট চলতি মাস থেকে দেশে ভারত স্টেজ-৩ (বিএস-৩) গাড়ি বিক্রি বন্ধের নির্দেশ দেওয়ার পরে অনেক পুরনো গাড়িই আর বিক্রি হয়নি। এখন শুধু বিএস-৪ মাপকাঠি মেনে গাড়ি তৈরি করছে সংস্থাগুলি। অশোক লেল্যান্ড তাদের মজুত ভাণ্ডারে পড়ে থাকা এমন বিএস-৩ গাড়ি বিএস৪-এ উন্নীত করতে নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে। এখন পুরনো গাড়ি বিক্রি করতে তা কাজেও লাগাচ্ছে তারা।
টাটা মোটরস আবার সম্প্রতি জানিয়েছে, বিদেশের যে সব বাজারে এখনও বিএস-৩ গাড়ি বিক্রি হয়, সেখানে পড়ে থাকা বাণিজ্যিক গাড়িগুলি রফতানি করবে তারা।
রায়ের জের
• ১ এপ্রিল থেকে বিক্রি করা যাবে না কোনও বিএস-৩ গাড়ি। ২৯ মার্চ রায় দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট
• ভাঁড়ারে তা সবচেয়ে বেশি ছিল দু’চাকার গাড়ি সংস্থাগুলির। বিক্রি করতে বাকি দু’দিনে ঢালাও ছাড়
• বিপাকে বাণিজ্যিক গাড়ি নির্মাতারাও। বিকল্প হিসেবে ভরসা রফতানি ও নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারে
হিন্দুজা গোষ্ঠীর অশোক লেল্যান্ডের ভাঁড়ারে পড়ে রয়েছে মোট ১০,৬৬৪টি বিএস-৩ মাপকাঠির গাড়ি। সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর বিনোদ দসারির দাবি, এর মধ্যে ৯৫% তাঁদের কাছে রয়েছে। বাকিগুলি ডিলারদের কাছে। এই গাড়িগুলিকে সংস্থা নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে বিএস-৪ মাপকাঠিতে উন্নীত করবে। সময় লাগবে তিন মাস। এতে জ্বালানি সাশ্রয়ও হবে বলে দাবি তাঁর।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy