দুর্ঘটনায় মৃত কনস্টেবল
নিজস্ব সংবাদদাতা
পথ-দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক কনস্টেবলের। বৃহস্পতিবার, সোদপুরে। মৃত পরেশকুমার মল্লিক (৩৮) কলকাতা পুলিশের শ্যামবাজার ট্রাফিক গার্ডের কর্মী ছিলেন। পুলিশ জানায়, এ দিন ব্যারাকপুরের বাসিন্দা পরেশবাবু শ্যামবাজার থেকে মোটরবাইকে চেপে বাড়ি ফিরছিলেন। বি টি রোডে সোদপুর ধানকল মোড়ের কাছে রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে থাকা একটি লরিকে পাশ কাটাতে গেলে পিছন থেকে অন্য একটি লরি ধাক্কা দেয় তাঁকে। ছিটকে পড়ে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় পরেশবাবুর। লরি ফেলে চম্পট দেয় চালক। পুলিশ দেহটি ময়না-তদন্তে পাঠিয়েছে। এই ঘটনার পরে বি টি রোডের বিভিন্ন জায়গায় বেআইনি পার্কিং নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বিশেষত সোদপুর ও আগরপাড়ায় রাস্তার ধারে বাস ও লরি দাঁড়িয়ে থাকার ফলে দু’টি লেনই সরু হয়ে গিয়েছে। আগেও বেআইনি পার্কিংয়ের জন্য দুর্ঘটনা ঘটেছে। ব্যারাকপুরের ডিসি ট্রাফিক দেবাশিস বেজ বলেন, “বেআইনি পার্কিং রুখতে আমাদের নজরদারি থাকে। এ দিনের ঘটনাটি খতিয়ে দেখে দ্রুত ব্যবস্থা নেব।”
বন্ধ ঘরে উদ্ধার বৃদ্ধার মৃতদেহ
দরজা ভেঙে ঘরের ভিতর থেকে এক বৃদ্ধার মৃতদেহ উদ্ধার করল পুলিশ। বৃহস্পতিবার বেলা এগারোটা নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে সরশুনা এলাকায়। মৃতার নাম কল্যাণী দাস (৬০)। বাড়ি সরশুনার যাদব ঘোষ রোডে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়েই মারা গিয়েছেন তিনি। কল্যাণীদেবী ওই এলাকায় একটি বাড়িতে তাঁর ভাইদের সঙ্গে থাকতেন। পুলিশ সূত্রে খবর, এ দিন সকালে প্রতিদিনের মতো কল্যাণীদেবীর ঘরে কাজ করতে আসেন এক মহিলা। তিনি এসে দেখেন ভিতর থেকে দরজা বন্ধ। ডেকেও সাড়া মেলেনি। পুলিশ দরজা ভেঙে কল্যাণীদেবীকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানেই তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়। এ বিষয়ে থানায় কোনও অভিযোগ দায়ের হয়নি।
খালে নিখোঁজ
খালে পড়ে নিখোঁজ হলেন এক ব্যক্তি। পুলিশ জানায়, নিখোঁজ ব্যক্তির নাম মহম্মদ ওসমান। বাড়ি খালপাড় মজদুরপাড়ায়। তিনি পেশায় রিকশাচালক। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানায়, বুধবার রাত ন’টা নাগাদ ওসমান বাসন্তী হাইওয়ের পাশে খালে পড়ে যান। পুলিশের অনুমান তিনি মত্ত অবস্থায় ছিলেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত তাঁর খোঁজ মেলেনি বলে পুলিশ জানায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy