সরকার থেকে স্কুলে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে কল। কিন্তু সেই জলে আর্সেনিক থাকায় পড়ুয়াদের খেতে নিষেধ করা হয়েছে। অগত্যা তাদের ব্যাগের সামনে সার দিয়ে রাখা জলের বোতল। অথচ, স্কুলের মিড-ডে মিল রান্না হচ্ছে ওই কলের জলেই। পাঁচ বছর ধরে এমন ভাবে চলছে দেগঙ্গার সহায়-কুমারপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়।
দেগঙ্গার প্রতিটি এলাকার ভূগর্ভস্থ জলে মিলেছে আর্সেনিক। ইতিমধ্যেই দেগঙ্গা ব্লকে মারা গিয়েছেন ৩৪ জন। সহায়-কুমারপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রী সংখ্যা ৭৩। প্রধান শিক্ষিকা শেহনাজ খাতুন বলেন, ‘‘পাঁচ বছর আগে জলে আর্সেনিক ধরা পড়ে। বহু দফতরে আবেদন করেও সুরাহা হয়নি। বাধ্য হয়ে পড়ুয়াদের বোতলে জল আনতে বলেছি।’’ রান্নার কাজে যুক্ত রহিমা বিবি বলেন, ‘‘আশপাশের বাড়ি থেকে রান্নার জল মেলে না। তাই বাধ্য হয়ে আর্সেনিক থাকা জলেই কাজ করতে হয়।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy