প্রতীকী চিত্র।
রাস্তায় মাথা ঘুরে পড়ে গিয়েছিলেন প্রৌঢ়। অভিযোগ, সেখানেই দীর্ঘক্ষণ পড়েছিলেন তিনি। বহু মানুষ যাতায়াত করলেও কেউ এগিয়ে গিয়ে তাঁর চিকিত্সার ব্যবস্থা করেননি। অভিযোগ, খবর পেয়ে পুলিশ গেলেও বেশ কিছুক্ষণ পরে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা হয়। দমদম পুর হাসপাতালে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। প্রৌঢ়ের পরিজনদের অভিযোগ, সময় মতো হাসপাতালে নিয়ে গেলে হয়তো তাঁকে বাঁচানো যেত। পুলিশের ভূমিকাকেও দায়ী করেছেন তাঁরা। ব্যারাকপুর কমিশনারেটের কর্তারা অবশ্য অভিযোগ মানতে চাননি।
পুলিশ জানায়, মৃতের নাম চন্দন বসু (৬১)। তিনি বাগুইআটির যুগীপাড়া রোডের বাসিন্দা। এ দিন দুপুরে তিনি সাতগাছি এলাকা দিেয় যাচ্ছিলেন। সেখানেই মাথা ঘুরে পড়ে যান। দক্ষিণ দমদম পুরসভার ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কেয়া দাস জানান, দুপুরে দক্ষিণ দমদম পুরসভার বৈঠক চলাকালীন খবর পেয়ে পুলিশকে জানানো হয়। স্থানীয়দের অভিযোগ, পুলিশ পৌঁছে বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে। তার পরে একটি মিনিডর ডেকে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
প্রশ্ন উঠেছে, ব্যারাকপুর কমিশনারেটের দু’টি আধুনিক অ্যাম্বুল্যান্স রয়েছে। সে গুলি কোথায় ছিল? অন্য অ্যাম্বুল্যান্সডাকা হয় নি কেন? কমিশনারেটের একাংশের দাবি, দুপুর সাড়ে তিনটে নাগাদ কামারডাঙা ফাঁড়িতে খবর যায়। সেখান থেকে এক অফিসার ঘটনাস্থলে যান। তিনি কন্ট্রোলে খবর দিলে পুলিশের একটি গাড়ি ঘটনাস্থলে যায়। কিন্তু তাতে ওই গাড়িতে চন্দনবাবুকে তোলা যায়নি। কমিশনারেটের দুটি অ্যাম্বুল্যান্স ছিল বেশ কিছুটা দূরে। এর মধ্যে ওই ব্যক্তির পরিবারকে খবর দেওয়া হয়। তাঁরাও ঘটনাস্থলে পৌঁছন। পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে অ্যাম্বুল্যান্সের অপেক্ষা না করে একটি মিনিডরে করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বারাকপুর কমিশনারেটের ডিসি (জোন ২) ধ্রুবজ্যোতি দে বলেন, ‘‘পুলিশ খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে গিয়ে পদক্ষেপ করেছে। কোনও দেরি হয়নি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy