Advertisement
২৪ এপ্রিল ২০২৪

মিছিল-যানজটের ফাঁসে থমকাল শহর

এক দিকে মিছিল। অন্য দিকে, আসন্ন উৎসব উপলক্ষে কেনাকাটা। এই দুইয়ের জেরে বুধবার দুপুরে যানজটে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ল মধ্য কলকাতার বিস্তীর্ণ অংশ। যানজট হল পার্ক সার্কাস অঞ্চলেও। পুলিশ জানায়, এ দিন রানি রাসমণি অ্যাভিনিউয়ে আদিবাসীদের একটি সংগঠনের বিক্ষোভ-সমাবেশ ছিল। যোগ দেন প্রায় হাজার পাঁচেক আদিবাসী। সমাবেশে যোগ দিতে সকালে একটি দল হাওড়া স্টেশন দিয়ে এসে ব্রেবোর্ন রোড ও বেন্টিঙ্ক স্ট্রিট হয়ে রাণি রাসমণি অ্যাভিনিউ পৌঁছন।

নিজস্ব সংবাদদাতা
শেষ আপডেট: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০০:০৩
Share: Save:

এক দিকে মিছিল। অন্য দিকে, আসন্ন উৎসব উপলক্ষে কেনাকাটা।
এই দুইয়ের জেরে বুধবার দুপুরে যানজটে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ল মধ্য কলকাতার বিস্তীর্ণ অংশ। যানজট হল পার্ক সার্কাস অঞ্চলেও।
পুলিশ জানায়, এ দিন রানি রাসমণি অ্যাভিনিউয়ে আদিবাসীদের একটি সংগঠনের বিক্ষোভ-সমাবেশ ছিল। যোগ দেন প্রায় হাজার পাঁচেক আদিবাসী। সমাবেশে যোগ দিতে সকালে একটি দল হাওড়া স্টেশন দিয়ে এসে ব্রেবোর্ন রোড ও বেন্টিঙ্ক স্ট্রিট হয়ে রাণি রাসমণি অ্যাভিনিউ পৌঁছন। দ্বিতীয় দলটি সভায় পৌঁছয় শিয়ালদহ স্টেশন ধরে মৌলালি ও এস এন ব্যানার্জি রোড হয়ে। অফিসের ব্যস্ত সময়ে মিছিলের জেরে এই দুই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় তৈরি হয় তীব্র যানজট। সে সময়ে দক্ষিণগামী গাড়িগুলিকে চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ দিয়ে ও উত্তরগামী গাড়িগুলিকে চৌরঙ্গি দিয়ে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়। ফলে, ওই দুই রাস্তাতেও কমে যায় গাড়ির গতি। ধর্মতলা চত্বরে গন্তব্যস্থলে আসার আগে অনেককে বাস থেকে নেমে হাঁটতে দেখা যায়।
কলকাতা পুরসভার ট্র্যাফিক বিভাগের এক আধিকারিক জানান, মিছিলের জন্য যানজট তো ছিলই। এ ছাড়া রাজাবাজার, মহাত্মা গাঁধী রোড, বড়বাজার ও পার্ক সার্কাস অঞ্চলেও বহু ক্রেতা ভিড় করেছিলেন আসন্ন উৎসব উপলক্ষে কেনাকাটার জন্য। ফলে, পার্ক সার্কাস চার নম্বর সেতুর কাছেও যান চলাচল শ্লথ হয়ে পড়ে। বিকেলের পরে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক হলেও সন্ধ্যার বৃষ্টিতে ফের শহরের বিভিন্ন এলাকায় একপ্রস্ত যানজট হয়।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Traffic jam political rally dharmatala
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE