আলুর বহন খরচ নিয়ে প্রতিবাদ
আলুর বহন খরচ নিয়ে সম্প্রতি গোঘাটের হিমঘরগুলির এক সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে সোমবার দুপুরে প্রতিবাদ-সমাবেশ করল আলু ব্যবসায়ীদের অন্যতম বড় সংগঠন, ‘প্রগতিশীল আলু ব্যবসায়ী সমিতি’। কামারপুকুর কঙ্কালি হিমঘর সংলগ্ন এলাকায় ওই সমাবেশে হাজির ছিলেন বেশ কিছু আলুচাষিও। সমিতির গোঘাট থানা এলাকার সম্পাদক অভয় কুণ্ডুর অভিযোগ, হুগলি-সহ গোটা রাজ্যে হিমঘর চত্বর থেকে হিমঘরে আলু বহনের খরচ তার কর্তৃপক্ষ বহন করেন। খালি গোঘাট থানা এলাকার হিমঘরগুলি অন্যায় ভাবে ওই বহন খরচ দাবি করছে। প্রতিবাদে আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি দুই ব্লকের বিডিও-সহ প্রশাসনিক মহলে স্মারকলিপি দেওয়া হবে বলেও তিনি জানান। সমাবেশে হাজির ছিলেন সমিতির হুগলি জেলা সম্পাদক লালু মুখোপাধ্যায়, কার্যকরী সভাপতি গোলাম মোস্তাফা প্রমুখ। গোঘাট থানা এলাকায় মোট ১১টি হিমঘর। মালিকদের পক্ষে শিবাজি ভট্টাচার্য বলেন, “আমরা খালি রাস্তা থেকে শেড অব্দি আলুর বস্তা (৫০ কেজি) আনার জন্য ব্যবসায়ীদের থেকে সরকারি ভাবে ধার্য ২ টাকা ৮ পয়সা চেয়েছি। চাষিরা তাঁদের আলু শেড অব্দি পৌঁছে দেন। শেড থেকে হিমঘরে ঢোকানোর খরচ আমরা বহন করব।”
যুবকক খুনের অভিযোগে গ্রেফতার ২
দিন কয়েক আগে পাঁচলার গঙ্গাধরপুরে এক যুবককে অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছিলেন পড়শিরা। রবিবার ভোরে আশিস কোলে (৩২) নামে ওই যুবকের মৃত্যু হয়। কেরোসিন ঢেলে তাঁকে পুড়িয়ে মারা হয়েছে বলে থানায় স্থানীয় এক মহিলা-সহ দু’জনের নামে অভিযোগ দায়ের করেন আশিসের মা আল্পনাদেবী। সোমবার পুলিশ সঞ্জয় কোলে এবং মিনতি কোলে নামে ওই দু’জনকে ধরে। যদিও পুলিশের দাবি, আশিস মৃত্যুকালীন জবানবন্দিতে জানিয়েছিলেন, তিনি নিজেই গায়ে আগুন দিয়েছিলেন। পুলিশ সূত্রে খবর, এলাকার এক বিধবা মহিলার সঙ্গে আশিসের সম্পর্ক মানতে পারেননি এলাকার অনেকেই। গত ৯ ফেব্রুয়ারি ওই মহিলার বাড়িতে আশিসকে দেখে তাঁকে ধরে ফেলেন পড়শিরা। তাঁকে আটকেও রাখা হয়। এক ফাঁকে আশিস কোনও মতে পালিয়ে নিজের বাড়িতে ঢুকে যান। তার পরেই তাঁর ঘর থেকে আগুন দেখা যায়। আশিসের চিৎকার শুনে লোকজন সেখানে যান।
অনিয়মের নালিশ পুরসভায়, অনশন
স্বজনপোষণ, বিপিএল তালিকাভুক্তদের জন্য তৈরি আবাসন চড়া দামে বিক্রি, স্বাস্থ্যবিমা থেকে বঞ্চনা-সহ তৃণমূল পরিচালিত চাঁপদানি পুরসভার বিরুদ্ধে এক দিনের প্রতীকী অনশন আন্দোলন করলেন বিজেপি সমর্থিত কর্মী সংগঠনের সদস্যেরা। রবিবার বিকেল ৪টে থেকে সোমবার বিকেল ৪টে পর্যন্ত পুরভবনের সামনে অন্তত ৭০ জন আন্দোলনে সামিল হন। আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, পুরসভায় দীর্ঘদিন নানা অনৈতিক কাজকর্ম চলছে। অস্থায়ী কর্মীদের চার মাস ধরে বেতন হচ্ছে না। ইন্দিরা আবাস যোজনায় উপভোক্তারা বাড়ি পাচ্ছেন না। অথচ, কাউন্সিলরদের লোকেরা বাড়ি তৈরির ছাড়পত্র পেয়ে যাচ্ছেন। আন্দোলনকারীদের পক্ষে অশোক সিংহের দাবি, “পুর কর্তৃপক্ষকে অভিযোগ জানানো হলেও লাভ হয়নি।” অভিযোগ উড়িয়ে পুরপ্রধান সুরেশ মিশ্রর দাবি, “বিজেপির পায়ের তলা থেকে মাটি সরে যাচ্ছে। তাই আমাদের কালিমালিপ্ত করতে এবং পুরসভার বদনাম রটাতে তারা নাটক করছে।”
এয়ারক্রাফট অ্যাক্রোবেটিক শো। চুঁচুড়ায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy