Advertisement
১৭ এপ্রিল ২০২৪

টুকরো খবর

ব্যাঁটরার পরে এ বার দাশনগর থানা এলাকা। ফের চুরি হল হাওড়ার একটি স্কুলে। পুলিশ সূত্রের খবর, মঙ্গলবার রাতে ওই এলাকার কাজীপাড়ায় নেতাজি বিদ্যায়তন উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলের ২৬টি তালা ভেঙে কার্যত তাণ্ডব চালিয়ে পালাল চোরের দল। কয়েক দিন আগেই ব্যাঁটরা থানার তারাসুন্দরী বালিকা বিদ্যালয়ের ৯টি সিসি ক্যামেরা চুরি হয়েছিল।

শেষ আপডেট: ১১ ডিসেম্বর ২০১৪ ০০:২২
Share: Save:

হাওড়ায় স্কুলে ফের চুরি, প্রশ্নে নিরাপত্তা

নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

ব্যাঁটরার পরে এ বার দাশনগর থানা এলাকা। ফের চুরি হল হাওড়ার একটি স্কুলে। পুলিশ সূত্রের খবর, মঙ্গলবার রাতে ওই এলাকার কাজীপাড়ায় নেতাজি বিদ্যায়তন উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলের ২৬টি তালা ভেঙে কার্যত তাণ্ডব চালিয়ে পালাল চোরের দল। কয়েক দিন আগেই ব্যাঁটরা থানার তারাসুন্দরী বালিকা বিদ্যালয়ের ৯টি সিসি ক্যামেরা চুরি হয়েছিল। সেই ঘটনায় সিসি ক্যামেরায় চোরের ছবিও মিলেছে। তবে সাত দিন পেরোলেও চোরেরা এখনও অধরা। ফের একটি চুরির ঘটনায় প্রশ্ন উঠেছে রাতপাহারায় পুলিশি সক্রিয়তা নিয়ে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, বুধবার সকালে স্কুলের এক কমর্চারী দেখেন গেটের তালা ভাঙা। পুলিশ জানায়, প্রতিটি ঘরে ঢুকে সব ক’টি আলমারির লকার ভেঙেছে চোরেরা। একটা আলমারিতে রাখা ছাত্র ভর্তির নগদ টাকাও চুরি গিয়েছে। ভাঙচুর হয়েছে কম্পিউটারের ঘরে। এ ছাড়া, মলমূত্র ত্যাগ করে নোংরা করা হয়েছে ল্যাবরেটরি। কাগজপত্র ছিঁড়ে নষ্ট করা হয়েছে। এমনকী, চুরি গিয়েছে লাইব্রেরির ৩০০টি বইও। প্রধান শিক্ষক ভোলানাথ কেশরী বলেন, “২০০৫-এ স্কুলের এক রক্ষীর মৃত্যুর পরে ওই পদে আর কাউকে সরকার নিয়োগের অনুমোদন দেয়নি। জেলার স্কুল শিক্ষা আধিকারিকদের বারবার জানিয়েও ফল হয়নি। রক্ষী থাকলে এত ক্ষতি হত না।” এ দিকে, শহরে পরপর দু’টি স্কুলে বড় চুরির ঘটনায় চিন্তিত পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, দু’টি ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের পাশাপাশি রাতে টহলদারি বাড়ানো হবে।

উদয়নারায়ণপুরে খুন তৃণমূল নেতা
নিজস্ব সংবাদদাতা • উদয়নারায়ণপুর

দুষ্কৃতীর গুলিতে স্থানীয় এক তৃণমূল নেতার মৃত্যু হয়েছে। বুধবার সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়ার উদয়নারায়ণপুরের দক্ষিণ বিধিচন্দ্রপুর গ্রামে। মৃতের নাম সেখ হালিম (৩৫) তিনি উদয়নারায়ণপুরের ভবানীপুর-বিধিচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েত তৃণমূল কংগ্রেস কমিটির সম্পাদক ছিলেন। পুলিশ জানিয়েছে, এ দিন সন্ধ্যায় তিনি গ্রামে একটি দলীয় কর্মীসভা শেষে ক্লাবে বসে আড্ডা মারছিলেন। আচমকা সেখ আসফার নামে ওই দুষ্কৃতী ক্লাবে ঢুকে রিভলভার থেকে হালিমকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি করতে থাকে। হালিমকে গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয় একটি নার্সিংহোমে ভর্তি করা হয়। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। তৃণমূলের অভিযোগ, আসফার সিপিএম-আশ্রিত দুষ্কৃতী। রাজ্যের কৃষি বিপননমন্ত্রী অরূপ রায় এবং উদয়নারায়ণপুরের তৃণমূল বিধায়ক সমীর পাঁজার দাবি, রাজনৈতিক বিবাদের কারণেই আসফারের হাতে খুন হতে হল হালিমকে। সিপিএম এই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

হুগলিতে সংগঠন মজবুত করতে উদ্যোগী কংগ্রেস

নিজস্ব সংবাদদাতা • শ্রীরামপুর

নির্বাচনে ভরাডুবির পর এ বার সংগঠন মজবুত করতে মাঠে নামল হুগলি জেলা কংগ্রেস। জেলায় একজন সাংসদ বা বিধায়ক দূরঅস্ত, একটিও পুরসভা, পঞ্চায়েত সমিতি বা গ্রাম পঞ্চায়েতেরও দখল নেই কংগ্রেসের হাতে। দলীয় সংগঠনের অবস্থা ক্রমেই খারাপ হচ্ছে। এই অবস্থায় হুগলিতে সংগঠনকে চাঙ্গা করতে দলের নেতা প্রীতম ঘোষকে দায়িত্ব দিল প্রদেশ কংগ্রেস। সম্প্রতি প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর নির্দেশে প্রীতমবাবুকে দলের তরফে জেলার সাংগঠনিক কো-অর্ডিনেটরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। প্রীতমবাবু পোড়খাওয়া নেতা। গত লোকসভা ভেটে হুগলি কেন্দ্র থেকে দাঁড়িয়ে তিনি অবশ্য তৃণমূলের রত্না দে নাগের কাছে হেরে যান। দায়িত্ব পেয়ে প্রীতমবাবু বলেন, “দলের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলব। সংগঠনকে ফের পুরনো জায়গায় ফেরাতে যথাসাধ্য চেষ্টা করব।”

সাঁকরাইলে আন্তঃপঞ্চায়েত ফুটবলে জয়ী রঘুদেববাটি

নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

ফুটবল হল সম্প্রীতির মাধ্যম--এই স্লোগানকে সামনে রেখেই সম্প্রতি আন্তঃপঞ্চায়েত ফুটবল প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল সাঁকরাইল পঞ্চায়েত সমিতি। পঞ্চায়েত সমিতির অন্তর্ভুক্ত ১৫টি গ্রাম পঞ্চায়েত প্রতিযোগিতায় যোগ দিয়েছিল। এ ছাড়া সাঁকরাইল পঞ্চায়েত সমিতিরও নিজস্ব দল ছিল। ফাইনালে মুখোমুখি হয় রঘুদেববাটি পঞ্চায়েত ও ঝোড়হাট পঞ্চায়েত। ধুলাগোড়ির নেতাজি সঙ্ঘ মাঠে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে ২-০ গোলে জয়ী হয় রঘুদেববাটি। সাঁকরাইল পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি জয়ন্ত ঘোষ জানান, পঞ্চায়েতের সঙ্গে পঞ্চায়েত সমিতির সম্পর্ক আরও মজবুত করতেই এ ধরনের উদ্যোগ।

আমতায় শুরু দামোদর মেলা

নিজস্ব সংবাদদাতা • আমতা

শুরু হল দামোদর মেলা। হাওড়ার আমতার রসপুর হাইস্কুলের ফুটবল মাঠে মেলা শুরু হয়েছে সোমবার। চলবে আগামী ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত। অগ্রগতি পরিচালিত এই মেলায় সাত দিন ধরে আলোচনাচক্র, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, নাটক, যাত্রা, প্রদর্শনী প্রভৃতির আয়োজন করা হয়েছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

southbengal
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE