সাক্ষী অসুস্থ, পিছোল সাক্ষ্যগ্রহণ
নিজস্ব সংবাদদাতা • আমতা
সাক্ষী এজলাসেই অসুস্থ হয়ে পড়ায় আমতার মুক্তিরচক গণধর্ষণ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ স্থগিত হয়ে গেল। শনিবার আমতার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারকের এজলাসে এই মামলায় সাক্ষ্য দেওয়ার কথা ছিল নির্যাতিতা বধূর। তাঁকে এবং তাঁর জেঠশাশুড়িকে গত ৪ ফেব্রুয়ারি রাতে গণধর্ষণের অভিযোগ ওঠে জনাদশেক দুষ্কৃতীর বিরুদ্ধে। আগের দিন অর্থাত্, শুক্রবার তাঁর জেঠশাশুড়ির সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। শনিবার এজলাসে এই গৃহবধূ হাজির হলে তাঁকে সরকারি আইনজীবী সিদ্ধার্থ মজুমদার ঘটনার রাতের কথা বলার জন্য আবেদন জানান। কিন্তু দু’একটি কথা বলার পরেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। বিচারকের নির্দেশে আদালত থেকে তাঁকে আমতা গ্রামীণ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে ঘণ্টাখানেক রেখে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এ জন্য পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণ সাময়িক ভাবে স্থগিত করে দেন বিচারক। ডিসেম্বর মাস থেকে ফের এই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ হবে বলে জানিয়েছেন সরকারি আইনজীবী।
বিজেপির প্রতিবাদ
চার বিজেপি সমর্থককে মারধর করার অভিযোগে শনিবার কাকদ্বীপে জ্যোতিষপুর গ্রামে প্রতিবাদ সভা করল বিজেপি। শুক্রবার রবীন্দ্র পঞ্চায়েতের ওই গ্রামে ধান কাটাকে কেন্দ্র করে তৃণমূল-বিজেপির সংঘর্ষ বাধে। বিজেপির চার সমর্থক আহত হন। বিজেপির অভিযোগ, মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরার নির্দেশেই হামলা হয়েছে। এ দিনের প্রতিবাদ সভায় বিজেপির কাকদ্বীপ মণ্ডল সভাপতি কৌশিক দাস বলেন, “বিজেপির সমর্থন বাড়ায় আমাদেরই সদস্যদের উপর আক্রমণ হচ্ছে।” মন্টুরামবাবুর অবশ্য দাবি, “ওই এলাকায় বিজেপির চিহ্ন নেই। আর জ্যোতিষপুরের ঘটনা রাজনৈতিক সংঘর্ষ নয়, ধান কাটা নিয়ে বিবাদ।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy