Advertisement
২০ এপ্রিল ২০২৪

টুকরো খবর

দোকান বিক্রির প্রস্তাব ফেরানোয় তালা ভেঙে অবসরপ্রাপ্ত প্রাথমিক শিক্ষকের দোকান দখলের অভিযোগ উঠল দুই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। সোমবার রাতে ফালাকাটা শহরের ঘটনা। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে জবরদখল ও লুঠ চালানোর অভিযোগ দায়ের করেছেন ওই বৃদ্ধ। বুধবার রাতে অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবিতে মিছিল করে থানায় গিয়ে স্মারকলিপি দেন কয়েকশো ব্যবসায়ী। বৃহস্পতিবার ব্যবসায়ীরা দোকানের নতুন তালা ভেঙে দখল তুলে দেন শিক্ষকের হাতে।

শেষ আপডেট: ২৫ এপ্রিল ২০১৪ ০২:১৪
Share: Save:

দোকানঘর দখলের অভিযোগ
নিজস্ব সংবাদদাতা • ফালাকাটা

দোকান বিক্রির প্রস্তাব ফেরানোয় তালা ভেঙে অবসরপ্রাপ্ত প্রাথমিক শিক্ষকের দোকান দখলের অভিযোগ উঠল দুই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। সোমবার রাতে ফালাকাটা শহরের ঘটনা। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে জবরদখল ও লুঠ চালানোর অভিযোগ দায়ের করেছেন ওই বৃদ্ধ। বুধবার রাতে অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবিতে মিছিল করে থানায় গিয়ে স্মারকলিপি দেন কয়েকশো ব্যবসায়ী। বৃহস্পতিবার ব্যবসায়ীরা দোকানের নতুন তালা ভেঙে দখল তুলে দেন শিক্ষকের হাতে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্তরা সম্পর্কে ভগ্নিপতি ও শ্যালক। তাদের এক জনের বাড়ি কোচবিহারে। তিনি কেবল অপারেটর। অপর জন ফালাকাটার বাসিন্দা। তার পুরনো লোহা লক্করের ব্যবসা হয়েছে। তিনি ফালাকাটার মুক্তিপাড়ায় ভাড়ায় থাকেন। এলাকায় থাকেন অবসরপ্রাপ্ত প্রাথমিক শিক্ষক হরেকৃষ্ণ সাহা রায়। তাঁর ধূপগুড়ি মোড়ে একটি তালাবন্ধ কাঠের তৈরি দোকান ঘর রয়েছে। গত সোমবার দুপুরে অভিযুক্ত গৌতম দে ও কোচবিহারের বাসিন্দা তার শ্যালক মণি সিংহ ওই শিক্ষকের বাড়ি যান। তারা হরেকৃষ্ণবাবুর দোকানটি দুই লক্ষ টাকায় কেনার প্রস্তাব দেন বলে অভিযোগ। তিনি নিজে ব্যবসা করবেন বলে জানিয়ে শিক্ষক প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। রাতে দোকানঘরটি অভিযুক্তরা দখল নেয় বলে অভিযোগ। অভিযুক্ত গৌতম দের বাড়িতে কারও দেখা মেলেনি। তাঁর স্ত্রী চম্পাদেবীর দাবি, “দাদা (মণি সিংহ)-র থেকে হরেকৃষ্ণ বাবু ৩ লক্ষ ২০ হাজার টাকা ধার নেন। সেই টাকা শোধ না করায় দাদা দোকানটি দখলে নিয়েছিলেন। তবে ঘটনার সময় আমার স্বামী ছিলেন না। আলোচনার জন্য এক বার গিয়েছিলেন মাত্র। মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে।” হরেকৃষ্ণবাবু অবশ্য টাকা ধার করার কথা অস্বীকার করেছেন। তাঁর পাল্টা দাবি, “কোনওদিন টাকা ধার নিইনি। অভিযুক্তেরা মিথ্যা কথা বলছেন।”

দিনভর চক্কর কাটলেন প্রার্থীরা
নিজস্ব সংবাদদাতা • রায়গঞ্জ ও ইসলামপুর

কেউ ভোটারদের লাইনের সামনে গিয়ে হাতজোড় করে, আবার কেউ দলীয় বুথ নির্বাচনী কার্যালয়ে গিয়ে দলীয় কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে গল্প করলেন। কেউ আবার কেমন ভোট হচ্ছে দেখতে ছুটে বেড়ালেন এক বুথ থেকে অন্য বুথ। তার মাঝে সকলেই ঘন ঘন বিভিন্ন এলাকার দলীয় কর্মীদের ফোন করে জেনে নিলেন নির্বাচনের খুঁটিনাটি বিষয়। নির্বাচন চলাকালীন বৃহস্পতিবার দিনভর এ ভাবেই ব্যস্ত থাকলেন রায়গঞ্জ লোকসভার তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী পবিত্ররঞ্জন দাশমুন্সি, কংগ্রেস প্রার্থী দীপা দাশমুন্সি, বামফ্রন্ট প্রার্থী মহম্মদ সেলিম, বিজেপি প্রার্থী নিমু ভৌমিক ও সমাজবাদী পার্টির প্রার্থী সুদীপরঞ্জন সেন। এ দিন সকাল ৭টা নাগাদ চাকুলিয়া ব্লকের মাটিয়ালি বুথে নিজের ভোট দিয়ে দীপাদেবী গাড়িতে চেপে দিনভর চাকুলিয়া, গোয়ালপোখর, ইসলামপুর ও করণদিঘি ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে খোঁজ নেন। সকাল সাড়ে সাতটা নাগাদ পবিত্ররঞ্জনবাবু কালিয়াগঞ্জের মহেন্দ্রগঞ্জ জিএসএফপি প্রাথমিক স্কুলের বুথে গিয়ে নিজের ভোট দেওয়ার পর দিনভর দলীয় কর্মীদের সঙ্গে গাড়িতে চেপে কালিয়াগঞ্জ, হেমতাবাদ, রায়গঞ্জ, করণদিঘি ও চাকুলিয়ার বিভিন্ন এলাকায় যান। মহম্মদ সেলিম দিনভর ইসলামপুর, গোয়ালপোখর, চাকুলিয়া ও করণদিঘি ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় গিয়েছিলেন। নিমুবাবু এ দিন সকালে রায়গঞ্জের বিভিন্ন ওয়ার্ডের বুথে বুথে গিয়ে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া খতিয়ে দেখেন। সুদীপরঞ্জনবাবুও বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে কথা বলেন। গোয়ালপোখরের বিধায়ক গোলাম রব্বানি ১১৩ নম্বর কেন্দ্রে মৌখিক ভাবে ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ করেন সিপিএম এর বিরুদ্ধে। তবে বিষয়টি অস্বীকার করেছে সিপিএম। করণদিঘির আবদুলপুর এলাকাতে একটি ডামি ইভিএম দিয়ে সিপিএম এর প্রচার করার অভিযোগে একটি ডামি ইভিএম আটক করেছে প্রশাসন।

গ্রামেই ভোট এ বার প্রথম
নিজস্ব সংবাদদাতা • হিলি

ভারতীয় ভূখণ্ডের অধিবাসী হয়েও দক্ষিণ দিনাজপুরের হিলি সীমান্ত গ্রামের বাসিন্দাদের কাঁটাতারের ঘেরায় বন্দি হয়ে দিন কাটান। বৃহস্পতিবার পরিস্থিতির বদল ঘটল। জামালপুর অঞ্চলের ১৫৪ নম্বর শ্রীকৃষ্ণপুর বুথে কাঁটাতারে বন্দি সীমান্ত গ্রামের মানুষ এ বারই প্রথম গ্রামেই ভোট দিলেন। এলাকার গোবিন্দপুর, হাঁড়িপুকুর, উঁচু গোবিন্দপুর, আপতোর, উজাল গ্রামগুলি থেকে এদিন আলাদা হল কাঁটাতারে ঘেরা জামালপুরের ওই শ্রীকৃষ্ণপুর গ্রাম। ঘরের কাছে ভোট দিয়ে খুশি ওই গ্রামের বাসিন্দারা। এ দিন সকাল থেকে চড়ারোদ উপেক্ষা করে বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের বুথের সামনে লাইন দিতে দেখা যায়। এলাকার বধূ ফরিদা বিবি, কৃষিজীবী ওসমান গনি, জামালউদ্দিন মিঁয়ারা জানান, এতকাল কাঁটাতারের গেট পার হয়ে দেড় কিমি দূরে ওপারের ধলপাড়া এলাকার বুথে ভোট দিতে যেতে হত। এবার গ্রামের শিশুশিক্ষা কেন্দ্রে বুথ হওয়ায় ঝক্কি কমেছে। গতবছর গ্রামটিতে বিদ্যুৎ সংযোগ ও রাস্তা তৈরি হয়েছে। তার উপর এবারে একেবারে দোরগোড়ায় বুথ ফলে বাসিন্দারা উৎসাহ নিয়ে ভোট দিয়েছেন। হিলির বিডিও মতিয়াস লেপচা বলেন, “ওই বুথে ভোটার সংখ্যা ৪৫১ জন। এরমধ্যে প্রায় ৯৮ শতাংশ বাসিন্দা ভোট দিয়েছেন। শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ পর্ব শেষ হয়েছে।” দক্ষিণ দিনাজপুরে প্রায় ২৫২ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকা জুড়ে কাঁটাতারের বেড়া রয়েছে। তার মধ্যে হিলি সীমান্তের ৩৫ কিলোমিটার জুড়ে রয়েছে। তারকাঁটার বেড়া আর বেড়ার ওপারে থাকা ওই গ্রামগুলির বাসিন্দারা সন্ধ্যা ৬টা বাজলেই কার্যত বন্দি হয়ে যান। আন্তর্জাতিক নিয়মে তালা পড়ে যায় কাঁটাতারের বেড়ার গেটে। পরদিন সকাল ৬টা থেকে গেট খোলে।

ডিলারের নামে মিথ্যে নালিশ, বলল সংগঠন
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলিগুড়ি

পশ্চিমবঙ্গ এম আর ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশনের শিলিগুড়ি মহকুমা শাখার সম্পাদক ধীরেন সিংহের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ মিথ্যা বলে দাবি করলেন সংগঠনেরই প্রাক্তন সম্পাদক তথা সদস্য নরেন নাগ। এমনকী, সংগঠনের সভাপতি সূর্য সরকারও এই ব্যাপারে ধীরেনবাবুর পাশেই দাঁড়িয়েছেন। প্রসঙ্গত, ধীরেনবাবুর বিরুদ্ধে অভিযোগের চিঠিতে নরেনবাবুর সই ছিল। সেই প্রসঙ্গে নরেনবাবুর দাবি বলেন, “আমাকে সাদা কাগজে সই করতে বলেন রেশন ডিলার বিমল রায়। তাঁকে জিজ্ঞাসা করলে বিমল আমাকে জানান, ধীরেনের রেশন দোকানের বিরুদ্ধে যে প্রশাসনের পক্ষ থেকে যে বেচাকেনা স্থগিত রাখার নির্দেশ আছে, তাঁর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর জন্য আবেদন করা হবে।” এভাবে সাদা কাগজে সই করিয়ে নেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিমলবাবু। তিনি বলেন, “উনি শিশু নন, যে সাদা কাগজে সই করবেন। উনি চাপে পড়ে একথা বলছেন।” যদিও বিমলবাবুর বিরুদ্ধে ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন লোককে প্রভাবিত করে অনৈতিক কাজের অভিযোগ তুলেছেন রেশন ডিলারদের একাংশ। তবে বিমলবাবুর দাবি, কাউকে ভয় দেখানোর অভিযোগ মিথ্যে। তাঁর দাবি, “সময় মতো সব প্রমাণ হবে।” এদিনই রেশন ডিলারদের সংগঠনের সভাপতি সূর্য সরকারও ধীরেনবাবুর বিরুদ্ধে মিথ্যে অভিযোগ তোলা হয়েছে বলে দাবি করেছেন। সূর্যবাবু এ দিন বলেন, “ধীরেনবাবু আমাদের সংগঠনের সম্পাদক। তাঁর বিরুদ্ধে করা অভিযোগ পুরোপুরি ভিত্তিহীন।”

গবেষণা-কেন্দ্রে সস্ত্রীক রাজ্যপাল
নিজস্ব সংবাদদাতা • মালবাজার

বৃহস্পতিবার ডুয়ার্সের নাগরাকাটার চা গবেষণা কেন্দ্র ঘুরে দেখলেন রাজ্যপাল এমকে নারায়ণন। সঙ্গে স্ত্রীও ছিলেন। গবেষণাগারের তরফে কেন্দ্রটিকে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন করার ব্যবস্থার জন্য তাঁকে অনুরোধ করা হয়। ডেপুটি ডিরেক্টর আজারিয়া বাবু জানান, ডুয়ার্সের চা শিল্পের ক্ষেত্রে গবেষণা কেন্দ্রের ভূমিকা রাজ্যপালকে বোঝানো হয়। কেন্দ্রের নিজস্ব বাগানের চা পাতা থেকে তৈরি চাও খেয়েছেন তিনি। রাজ্যপালকে আমরা বৃহত্তর স্বার্থে কেন্দ্রটিকে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে আনার জন্য অনুরোধ করেছি। উনি বিষয়টি বিবেচনা করবেন বলে জানিয়েছেন। কেন্দ্রটি থেকে বার হয়ে যাওয়ার সময় রাজ্যপাল বলেছেন, “গবেষণাগারটি খুব ভাল লেগেছে।” ডুয়ার্সের বন্ধ বাগান নিয়ে প্রশ্ন করে হলে রাজ্যপাল শুধু বলেন, “ওটা আলাদা বিষয়।” ১৯৩৭-এ ইন্ডিয়ান টি অ্যাসোসিয়েশন-এর উদ্যোগে এই গবেষণা কেন্দ্রটি গড়ে ওঠে। পরে ১৯৬৪ সাল থেকে তা টি রিসার্চ অ্যাসোসিয়েশনের অধীনে চলছে।

গাছ কাটার অভিযোগ
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলিগুড়ি

উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর থেকে ৪৭টি গাছ কে বা কারা কেটেছে তা খতিয়ে দেখে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি তুলল শিক্ষাকর্মীরা। বৃহস্পতিবার এ ব্যাপারে সারা বাংলা তৃণমূল শিক্ষাবন্ধু সমিতি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্যকে স্মারকলিপি দেয়। অস্থায়ী নিরাপত্তা কর্মীদের পোশাকের ব্যবস্থা করা-সহ তাদের নানা সমস্যা নিয়ে ২৪ দফা দাবি করা হয়। উপাচার্য সোমনাথ ঘোষ বলেন, “কর্মীদের সমস্যার বিষয়গুলি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। গাছ কাটার বিষয়টি নিয়ে একটি রিপোর্ট তৈরি হয়েছে। কর্মসমিতির সভায় আলোচনা হবে।” সংগঠনের আহ্বায়ক গুরুচরণ রায় জানান, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শাল, সেগুনের মতো ৪৭টি মূল্যবান গাছ ছিল। সেগুলি কে বা কারা কেটেছে তা খতিয়ে দেখতে হবে। তিনি বলেন, “অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। তা ছাড়া কর্মীদের সমস্যা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় রয়েছে। সেগুলি সমাধানের ব্যাপারে বলা হয়েছে।”

দু’ঘণ্টা অটো বন্ধ
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলিগুড়ি

যথেচ্ছ পার্কিংয়ে বাধা দেওয়ায় উল্টে রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার নিরাপত্তা রক্ষীদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ জানান এক অটোচালক। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে শিলিগুড়ির সেবক রোডের এক শপিং মল সংলগ্ন এলাকায়। অটো চালককে মারধর করার অভিযোগে প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে অটো চালক সংগঠনের সদস্যরা অটো চালানো বন্ধ রাখায় এলাকার বাসিন্দাদের দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে। এদিন বিকেলে ৪টা থেকে ৬টা পর্যন্ত ওই রুটে অটো চালানো বন্ধ রাখেন চালকেরা। পরে অবশ্য ৬ টার পরে অটো চালানো শুরু করা হয়।

জলের সঙ্কট
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলিগুড়ি

গরমের মরসুমে শিলিগুড়ি পুরসভার কয়েকটি ওয়ার্ডে জলের সমস্যা দেখা দিয়েছে। পুরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ড, ১২ নম্বর ওয়ার্ডের একাংশে, ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের হায়দরপাড়া-সহ কিছু এলাকায় জল ঠিকমতো সরবরাহ হচ্ছে না। ৭ নম্বর ওয়ার্ডে কল থেকে সূতোর মতো ধারায় জল পড়ছে। বড় পাত্রে জল ভরতে অপেক্ষা করতে হচ্ছে। পুর কর্তৃপক্ষ জানান, সমস্যা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। আধিকারিকদের কয়েক জন জানান, গরমে চাহিদা মতো জল না মেলায় অনেক ক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছে বলে বাসিন্দারা অভিযোগ করেছেন।

হাসপাতালের জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার

জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডের ছাদে থাকা জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করার কাজ শুরু করল পূর্ত দফতর। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ওই কাজ শুরু হয়। ‘ওয়াটার পিউরিফায়েড অ্যান্ড কুলিং মেশিন’ বসানোর প্রাথমিক প্রস্তুতিও শেষের পথে। বাড়তি পানীয় জলের ব্যবস্থা করার জন্য এদিন হাসপাতাল কর্তারা পুরসভার কাছে পাইপলাইনের সংযোগ চেয়ে চিঠি দেন। হাসপাতাল সুপার সুশান্ত রায় বলেন, “হাসপাতাল এলাকায় যে জল তোলা হচ্ছে, তা আয়রন ভরা। আয়রন ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট বসানোর চেষ্টা চলছে। বাড়তি ব্যবস্থা হিসেবে পুরসভার সরবরাহ করা জলের জন্য আবেদন করা হয়েছে।” পূর্ত দফতর সূত্রে জানা যায়, হাসপাতাল চত্বরে ৭২ ট্যাঙ্কই অপরিচ্ছন্ন। পুরসভার চেয়ারম্যান মোহন বসু বলেন, “হাসপাতালকে সাহায্য করতে আমরা প্রস্তুত। আবেদনপত্র হাতে পাওয়া মাত্র ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

ছিনতাই

পর্যটন ব্যবসায়ীর টাকা লুঠের ঘটনা ঘটল জয়গায়। বৃহস্পতি বার সকাল সাড়ে এগারোটা নাগাদ ঘটনাটি ঘটে জয়গাঁ বাজারে। করণ তামাংয়ের দুই লক্ষ ছয় হাজার টাকা নিয়ে চম্পট দেয় এক যুবক।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE