শহরের কথা
তখন শহরের এনেক এলাকাতেই ধূ ধূ মাঠ। এখন ঝাঁ চকচকে বহুতল আর ফ্ল্যাটবাড়ির ভিড়ে মাঠ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। শহর বদলে গিয়েছে। যদিও, শিলিগুড়ির ‘সেই’ সময়ের স্মৃতি রয়ে গিয়েছে ‘মহানন্দা’র পাতায়। ১৯৫১ সালের ২৬ জানুয়ারি পত্রিকার প্রথম প্রকাশ। প্রথম থেকেই সংবাদের সঙ্গে সাহিত্যকেও একসঙ্গে নিয়ে প্রকাশিত হয়েছে মহানন্দা। তরাই এলাকায় জন্ম বলে নামও রাখা হয়েছিল মহানন্দা নদীর নামে। প্রথম প্রকাশের সময় পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন অরুণ মিত্র এবং মূদ্রক কালীপদ ধর। জাতীয় সমবায় ভান্ডার নামে প্রেস থেকে পত্রিকা প্রকাশ হতো। পত্রিকাটি দীর্ঘদিন আগেই প্রকাশিত হওয়া থেমে গেলেও, প্রেসটি অবশ্য এখনও চলছে। তবে অবশ্যই খোলনলচে বদলে। পত্রিকার কর্মাধ্যক্ষ ছিলেন জগদীশচন্দ্র ভট্টাচার্য। প্রথম সংখ্যায় গাঁধীজির স্নেহধন্য নির্মল বসুর দীর্ঘ শুভেচ্ছাপত্র ছাপা হয়েছিল। শিলিগুড়ি কলেজের তত্কালীন অধ্যক্ষ ভবানীচরণ গুহ, শিলিগুড়ি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা নিভা দাশগুপ্ত এবং কংগ্রেস নেতা শিউমঙ্গল সিংহের শুভেচ্ছা বার্তাও প্রথম সংখ্যায় ছিল। সেই সংখ্যাতেই শহরের অন্যতম আইনজীবী এবং চিন্তাবিদ প্রদ্যোত্ কুমার বসু লিখেছিলেন, “আজ থেকে দু’যুগের উপর যখন প্রথম শিলিগুড়িতে আসি, তখন ধু ধু মাঠ আর বনাঞ্চল দেখে মন নিরুত্সাহিত হয়ে পড়েছিল।” পত্রিকায় সম্পাদকীয় স্তম্ভ থেকে শুরু করে শহর, পল্লীবার্তা, চা বাগানের খবর সহ নানা বিষয়ে প্রবন্ধ-নিবন্ধ প্রকাশিত হতো। দেশ বিদেশের খবর, গল্প কবিতাও পত্রিকায় নিয়মিত প্রকাশিত হয়ে এসেছে। বিজ্ঞাপনের সংখ্যাও ছিল অনেক। সাহিত্য এবং সংবাদ ভিত্তিক এই পত্রিকায় বিদূষক নামে কবির লেখা ‘সাত-পাঁচ’ কবিতাটি জনপ্রিয় হয়েছিল। বানান অপরিবর্তি রেখে কবিতাটি ছিল এই রকম, ‘কবি বলে সাংবাদিক তোর জন্ম মিছে/চিরকাল ঘুরে গেলি মন্ত্রীদের পিছে/সাংবাদিক হেসে বলে ঠিক কথা ভাই/রসের সন্ধান তবু আজো পাই নাই।”
লেখা: গৌরীশঙ্কর ভট্টাচার্য।
দেওয়াল পত্রিকা
একসময়ে স্কুলে দেওয়াল পত্রিকা প্রকাশের রেওয়াজ ছিল। অনুগল্প, প্রবন্ধ, ছড়া এমনকী ছবিও থাকত পত্রিকায়। অনেক স্কুলেই তেমন উদ্যোগ এখন আর দেখা যায় না বলে প্রবীণদের আক্ষেপ শোনা যায়। তবে দক্ষিণ দিনাজপুরের তপনের ইস্ট সার্কেলের বিভিন্ন প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক এবং পড়ুয়াদের যৌথ চেষ্টায় প্রকাশিত হল ‘আলো’। ৯৪ পাতার ওই পত্রিকায় কচিকাচাদের লেখা ছড়া ও কবিতা ছাড়াও জেলা প্রাথমিক স্কুল পরিদর্শক থেকে অবর স্কুল পরিদর্শকদের প্রবন্ধও রয়েছে। জানা গেল, তপনের খোলসামা প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক কৃষ্ণপদ মণ্ডল একটি সাহিত্য পত্রিকা প্রকাশিত করে থাকেন। চকভৃগুর বাসিন্দা কৃষ্ণপদবাবুর ভাবনা থেকেই প্রাথমিকস্তরে একটি পত্রিকা বের করে খুদে পড়ুয়াদের সাহিত্য চর্চায় উত্সাহিত করার উদ্যোগের সূত্রপাত। তিনি এই ভাবনার বিষয়টি জানাতেই তপনের ইস্ট সার্কেলের বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা রঞ্জন ঘোষ, রতন মজুমদার, সমীরণ চৌধুরী, গৌতম সেন, গৌতম রায়, ইতি সরকার, স্বাগতা মৈত্র প্রমুখের উত্সাহ ও সহযোগিতায় পত্রিকা প্রকাশের প্রস্তুতি শুরু হয়। পূর্বচক্রের অবর স্কুল পরিদর্শক বিজয়াশিস ঘটক বিজ্ঞাপন সংগ্রহ করে পত্রিকা প্রকাশের আর্থিক দায়িত্ব তুলে নেন। শিক্ষকরাও চাঁদা দেন। তারপরেই ‘আলো’র প্রকাশ।
তূণীরের নতুন নাটক
দীর্ঘ পনেরো বছর বাদে তূণীর মঞ্চস্থ করল তাদের নতুন নাটক ‘জলপোকা’। তূণীর একসময় ‘ছুটির ফাঁদে’, ‘শতাব্দীর পদাবলী’ ইত্যাদি সাড়া জাগানো নাটক করেছিল। ‘জলপোকা’ নাটকটির বিষয়বস্তু দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার প্রধান নদী আত্রেয়ী নদী। নাটকে দেখানো হয় তাকে ঘিরে একটি দরিদ্র পরিবারের নির্ভরতার কথাও। নদীর দূষণ, মাছেদের হারিয়ে যাওয়া, আত্রেয়ীর গর্ব ‘রাইখর’-এর হৃত ঐতিহ্যের কথা। প্রতিধ্বনিত হয় জলসংকটের ভয়াবহতার কথাও। রাজনীতি-সমাজ-জীবন-জীবনসংকটও প্রতিফলিত হয় নাটকটিতে। জিষ্ণু নিয়োগীর রচিত নাটকটিতে নির্দেশনা দেন ও প্রধান চরিত্র মুরারীর ভূমিকায় অভিনয় করেন জ্যোতিশঙ্কর চক্রবর্তী। অন্যান্য চরিত্রে রূপদান করেন বিশুসঞ্জয় রায়, কৌশল্যাসুমী চক্রবর্তী, হারানসুব্রতরঞ্জন দেব, যতুনসঞ্জীব ভৌমিক, রাজনৈতিক নেতা অনাথজিষ্ণু নিয়োগী, মলিনামমি চক্রবর্তী, বিধানদীপক মজুমদার প্রমুখ। দেবপ্রসাদ ঘোষের মঞ্চে নাট্য বিষয়ের যৌক্তিকতা রয়েছে। আলো নিমাই দে-র। বিশু চরিত্রে সঞ্জয় রায় দাগ কেটেছেন। একটি নাট্যদলের কুশীলবরা, যারা দীর্ঘ দিন ধরে অভিনয়ের আঙিনার বাইরে ছিলেন, তারা একত্রিত হয়ে ভাল কিছু করতে চাইছেন, এই জন্য তাঁরা ধন্যবাদ পাবেন। কিন্তু ঘন ঘন মোবাইল বেজে ওঠা যে নাটকের শহরকেই ব্যঙ্গ করে সে কথা আর কবে বুঝবে বালুরঘাট?
রাজবংশী ভাষা অ্যাকাদেমি
সম্প্রতি রাজবংশী ভাষা অ্যাকাদেমির উদ্যোগে জলপাইগুড়ির বান্ধব নাট্য সমাজে বসেছিল কবিতা পাঠের আসর। উদ্বোধন করেন সাংসদ বিজয়চন্দ্র বর্মন। উদ্বোধনী সঙ্গীতে আসরের সূচিমুখ তৈরি করেন দুর্গা রায়। অতিথিদের হাতে সম্মাননা তুলে দেন বিহু রায়। অ্যাকাদেমির সদস্য অধ্যাপক নিখিলেশ রায় তাঁর স্বাগত ভাষণে জানান, উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তের রাজবংশী ভাষার কবিদের অপ্রকাশিত কবিতা নিয়ে অ্যাকাদেমির উদ্যোগে একটি কবিতা সংকলন প্রকাশ করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এই আসরে তুফানগঞ্জ, আলিপুরদুয়ার, নকশালবাড়ি, ধূপগুড়ি, ফালাকাটা, মাথাভাঙা থেকে আগত প্রায় ত্রিশ জন কবি কবিতা পাঠ করেন। কবি প্রেমানন্দ রায়, কমলেশ সরকার, সন্তোষ সিংহ, হিমাদ্রি দেউড়ি, নীতেন বর্মন, তপন রায়, ভগীরথ দাস, প্রসেনজিত্ রায়দের কণ্ঠে কবিতা পাঠ ছিল আসরের অন্যতম আকর্ষণ। অতিথি ছিলেন সত্যেন্দ্রনাথ বর্মন, দীপক কুমার রায়, উমেশ শর্মা, বিমলেন্দু মজুমদার, আনন্দ গোপাল ঘোষ, ধর্তিমোহন রায় প্রমুখ।
লেখা: অনিতা দত্ত
স্মারক পত্রিকা
জলপাইগুড়ি দিনবাজার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির উদ্যোগে সম্প্রতি প্রকাশিত হল একটি স্মারক পত্রিকা। বছরভর নানা জনসেবামূলক কর্মসূচির পাশাপাশি গত বছর থেকে সংগঠনের সদস্যরা স্মারক পত্রিকা প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছেন। দেবু চৌধুরী সম্পাদিত পত্রিকার দ্বিতীয় বর্ষ সংখ্যায় রয়েছে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য প্রবন্ধ। উমেশ শর্মার ‘কালীবাড়ি হাট থেকে দিনবাজার’, পূর্ণপ্রভা বর্মনের ‘রাজর্ষি জগদীন্দ্র রায়কতের সার্ধশতবর্ষে শ্রদ্ধাঞ্জলি’, বীরেন্দ্র প্রসাদ বসুর ‘দুর্গাপূজা সার্বজনীন কেন’, বিমলেন্দু মজুমদারের ‘কালীমন্দির থেকে ‘কালীর হাট’ কালীর হাট থেকে দিনবাজার: দুশো বছরের পথ চলার ইতিহাস”, বিভাস রায়ের চিত্রশিল্পের সৃষ্টি ও সমস্যা’ সংখ্যাটিকে সমৃদ্ধ করেছে। এ ছাড়াও রয়েছে বেশ কিছু কবিতা। পত্রিকা প্রকাশ উপলক্ষে উপস্থিত ছিলেন দেবাশিস ঘোষ, মানিক সান্যাল, রঞ্জিত চক্রবর্তী, কবি লক্ষ্মণ কর্মকার-সহ বিশিষ্ট নাগরিকরা।
লেখা ও ছবি : অনিতা দত্ত
সম্প্রীতির মেলা
মালদহের চাঁচলের বলরামপুরে শতাব্দী প্রাচীন ইতিহ্যবাহী মনসা পুজোকে ঘিরে মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষ হল। পুজো, উত্সবকে ঘিরে মেলা বা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান যে কোনও মফস্সল শহরের চিরাচরিত ঘটনা। তবে চাঁচল-২ ব্লকের বলরামপুরে মনসা পুজোকে ঘিরে ওই উত্সব অনুষ্ঠান সম্প্রীতির অনুষ্ঠান হিসেবেই পরিচিত। মনসা মন্দিরের পাশে ৫০ মিটার দূরে রয়েছে মসজিদ। দুই সম্প্রদায়ের মানুষই প্রতিটি উত্সব অনুষ্ঠানে সামিল হন। এবারও তার অন্যথা হয়নি বলে জানিয়েছেন বাসিন্দারা। কার্তিক মাসের পূর্ণিমায় মনসা পুজোর পর ১৫ দিন ধরে মেলা ও উত্সবে মেতে উঠেছিলেন বাসিন্দারা। মনসা গানের পাশাপাশি শিক্ষা, স্বাস্থ্য বিষয়ক শিবিরও হয়। ছিল নিখরচায় স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার শিবিরও। আবৃত্তি, বসে আঁকো প্রতিযোগিতারও আয়োজন ছিল। ওই উত্সব মিটতেই এবার শুরু হয়েছে মহরমের প্রস্তুতি। মহরমের মিছিলেও দুই সম্প্রদায়ের বাসিন্দারাই যোগ দিয়ে থাকেন।
মিলন উত্সব
গানে কবিতায় দেওয়ালি মিলন উত্সব হয়েছে মালবাজারে। প্রোগ্রেসিভ ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে গত রবিবার দুপুরে মালবাজারের আর আর প্রাথমিক স্কুলের সভাঘরে অনুষ্ঠানটি হয়। সোহম দাস, অর্পিতা ভৌমিক, তমিশ্রা লাহাদের রবীন্দ্রসঙ্গীত এবং আধুনিক গান পরিবেশিত হয়। এরপর সৌম্যব্রত চন্দের আবৃত্তিরও আয়োজন ছিল। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সুধাংশু বিশ্বাস। অ্যাসোসিয়েশনের তরফে চিকিত্সক সুব্রত চন্দ মিলন জানিয়েছেন, আগামী দিনে এমন অনুষ্ঠান আয়োজনের বিষয়ে উদ্যোগী হবেন।
উত্সব সংখ্যা
প্রাক দীপাবলিতেই আলোর মালায় সেজে উঠেছিল জলপাইগুড়ির সুভাষ ভবন। মঞ্চসজ্জায় মোমের আলোর সঙ্গেই ব্যবহৃত হল মেচ্ জনজাতির বোনা চাদর। উপলক্ষ, ‘নীরজ কোরক’ পত্রিকার উত্সব সংখ্যা প্রকাশ। মনীষিতা নন্দী এবং সৈকত ঘোষের রাগপ্রধান আর রবীন্দ্রসঙ্গীতে উদ্বোধন হল সন্ধ্যার। এবং ক্রমশ প্রকাশিত হল সংস্কৃতির সপ্তবর্ণ। কবি রানা সরকারের পত্রিকা প্রকাশ, ডঃ আনন্দগোপাল ঘোষ, উমেশ শর্মা, রনজিত্ মিত্র, শেখর কর,, কল্যাণ শিকদার, সপ্তাশ্ব ভৌমিক প্রমুখের নানা টুকরো কথা, রেবা সরকার, শুভ্র চট্টোপাধ্যায়, গোপা ঘোষপালচৌধুরী, পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কবিতা পাঠ, এবং ‘রবীন্দ্রবীথি’, ‘রিনা স্টাডিজ গ্রপ ফর ড্যান্স’ এবং ‘রিদম’-এর নৃত্যনুষ্ঠানে সাজানো ছিল পরবর্তী পর্ব। মাঝে চন্দনের ফোঁটায় দর্শকবরণ, মিষ্টিমুখ, তারাপদ গুহর কাব্যপাঠ আর মণিদীপা নন্দী বিশ্বাসের সঞ্চালনায় সাহিত্য-সঙ্গীত, সংস্কৃতির একটি নিটোল কোলাজ দেখল উপস্থিত দর্শকরা।
লেখা: সুদীপ দত্ত।
জনমত
জলপাইগুড়ির ‘জনমত’ (সম্পাদনা : সুধীরকুমার ভট্টাচার্য) ৯১-তে পা দিল। সম্প্রতি পত্রিকাটির ‘শারদ অর্ঘ্য’ প্রকাশিত হল। দেশ স্বাধীন হওয়ার আগে ও ঠিক পরে পরে যাঁরা এই পত্রিকা সম্পাদনার দায়িত্বে ছিলেন, তাঁরা সবাই ছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামী। পত্রিকার ক্ষুদ্র পরিধি পেরিয়ে ‘জনমত’-এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে একটি জেলাশহরের আবেগ আর ঐতিহ্য। সেই ধারাবাহিকতা বজায় রয়েছে এ বারের শারদ সংকলনেও। ‘শারদ অর্ঘ্যে’র প্রবন্ধ বিভাগ অসাধারণ। ১৯৩৬-এর পুজোসংখ্যা থেকে তুলে আনা চারুচন্দ্র সান্যালের ‘বিংশ শতাব্দীর তরঙ্গ’ নিঃসন্দেহে সংকলনের সেরা আকর্ষণ। রম্যরচনা, ছোটগল্প এবং একগুচ্ছ কবিতাতেও ধরা পড়ে ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা।
লেখা: সুদীপ দত্ত।
নাট্য উত্সব
চার দিনের নাট্য উত্সব শুরু হয়েছে কোচবিহারে। গত ২৯ অক্টোবর বুধবার সন্ধ্যায় শহরের রবীন্দ্রভবনে উত্সবের সূচনা হয়। রূপকথা নাট্যসংস্থায় আয়োজনে উত্সব চলবে আগামী ১ নভেম্বর পর্যন্ত। চিকিত্সক কমলেশ সরকার নাট্য উত্সবের সূচনা করেন। দেবশঙ্কর হালদার অভিনীত ‘যদিদং’ মঞ্চস্থ হয় প্রথম দিন। বেহালা ব্রাত্যজন, কলকাতার সেন্টার স্টেজ প্রযোজিত নাটকও থাকছে উত্সবে। আয়োজক সংস্থা রূপকথার নাটকও রয়েছে। চারদিনে মঞ্চস্থ হবে ৬টি নাটক। এই উত্সব উপলক্ষে এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে ভাল সাড়া মিলেছে বলে জানান উদ্যোক্তারা।
নাটক, গান
ভোটার তালিকায় নাম তুলতে প্রশাসন হাতিয়ার করল নাটক আর গানকে। মঙ্গলবার দিনহাটা মহকুমা প্রশাসন বামনহাট-আলিপুরদুয়ার ট্রেনের কামরায় ২৫ জন সংগীত শিল্পী ওই প্রচার অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy