বর্ষা মানেই মরণফাঁদ
আমি কেষ্টপুরের বাসিন্দা। বয়স ৬৭। প্রতি বর্ষায় কী ভাবে মরণ ফাঁদ তৈরি হয়, তা দেখে চলেছি। এখানে এক ঘণ্টার বৃষ্টিপাতেই রাস্তায় জল জমে যায়। নিকাশি ব্যবস্থার চরম দুর্বলতার জন্য ওই জল নর্দমা, সেপটিক ট্যাঙ্ক এবং খালের জলে মিশে একাকার হয়ে যায়। ভারী বৃষ্টি হলে তো কথাই নেই, গলিতে, এমনকী বড় রাস্তায় বর্ষায় হাঁটুজলে ড্রেনের উপস্থিতি বোঝাই যায় না। নিজের অভিজ্ঞতা বলতে পারি। ড্রেনের উপর সিমেন্টের স্ল্যাব না থাকায় হাঁটুজলে রাস্তায় চলতে গিয়ে ড্রেনে পড়ে গেলাম। কে কাকে তুলবে? কোনও রকমে উঠে ফ্ল্যাটে এলাম। এ রকম অবস্থা বহু বছর ধরেই চলে আসছে। ফাঁকা জায়গা এখনও যা রয়েছে, শুনছি ভরাট করে ফ্ল্যাট তৈরি হবে। তা হলে রাস্তা! নিকাশি ব্যবস্থা! প্রতি বর্ষায় ৫-৬ বার রাস্তা ডুববে। কেষ্টপুরের প্রফুল্ল কানন, রবীন্দ্রপল্লি, সমরপল্লি ইত্যাদি এলাকায় ফ্ল্যাট বেড়েই চলেছে। এই এলাকা নিয়ে একটু ভাবলে ভাল হয়।
ভূপেন্দ্রনাথ ঘোষ। কলকাতা-১০২
আর পারছি না
এই মর্মান্তিক নৃশংস ঘটনাগুলি থেকে পাঠকদের একটু রেহাই দিন। অন্তত ডোজটা একটু কম করুন।
মানুষ আপন লোকের ওপর এত হিংস্র হতে পারে, কেবল টাকার লোভে! সমাজের কী হাল! পশুরাও তো নিজের সন্তানদের খুন করে না। আমরা মানুষ, না পশুরও অধম?
কিন্তু রোজ সকালে এই সবের বিস্তারিত বিবরণ— সত্যিই আর পারা যাচ্ছে না।
বিকাশ সিংহ। কলকাতা-২০
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy