চেহারা দেখেই আশা করি বুঝতে পারেন আমি খেতে ভালবাসি। আর জামাইষষ্ঠী হলে তো কথাই নেই। সে দিন জামাইয়ের কব্জি ডুবিয়ে খাওয়ারই দিন। তবে এ বছর জামাইষষ্ঠীর দিনটা আমার কাছে অন্য একটা কারণেও খুব স্পেশাল। ৩১ মে আমার ছোট ছেলে স্তবের জন্মদিন। ফলে ডবল সেলিব্রেশন।
এমনিতে শুটিং আছে। হয়তো রাত্তিরে খেতে যাব। তবে দেখা যাক স্তবের জন্মদিন আছে তো, অন্য প্ল্যানও হতে পারে। মেনুতে মাছ থাকবেই। আর বাকিটা সারপ্রাইজ।
আসলে আমি খুব রিচুয়াল প্রিয়। মনে হয় এই সব অনুষ্ঠানই মানুষকে পজিটিভলি ব্যস্ত রাখে। এই ধরুন জামাইষষ্ঠী। জামাই আসবে বলে কত আয়োজন। আমের পল্লব লাগবে, পাখা লাগবে, অন্তত পাঁচ রকম ফল লাগবে। এই নিয়মগুলো বেশ ভাল লাগে আমার। আমি তো গ্রামে বড় হয়েছি। এ সব ছোট থেকেই দেখেছি।
গিফটের ব্যাপারটা প্রতি বছরই আমার গিন্নির দায়িত্ব। ও সব নিয়ে আমি মাথা ঘামাই না। অনেকে আমাকে জিজ্ঞেস করেন, বৌমাষষ্ঠী যদি চালু করা যায়…। সেই কনসেপ্টটা কেমন হবে! দেখুন, এটা হলে ভালই হতো। তবে খরচা হবে অনেক…। হা হা হা…।
ছবি: ফেসবুকের সৌজন্যে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy