বিয়ের পর শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী পায়েলের সঙ্গে দ্বৈপায়ন। ছবি সৌজন্যে: দ্বৈপায়ন।
জামাইষষ্ঠীটা আমার কাছে মজার। কারণ ওই দিনটা স্পেশাল গেস্ট হিসেবে যে ফিলিংসটা হয়, ওটা ভাল লাগে। রান্নাটাও একটু স্পেশাল হয় বইকি!
এমনিতে ক্যালেন্ডার মেনে ওই বিশেষ দিনে তো ছুটি থাকে না। শুটিংয়ের ব্যস্ততা থাকে। তবুও আমার শ্বশুরবাড়ির দিক থেকে একটা আবদার থাকে। যদি আসতে পারো তো ভাল হয়…। আমিও চেষ্টা করি।
আমার সবচেয়ে পছন্দের খাবার পাঁঠার মাংস আর ভাত। এটা হলে আর কিছু চাই না। তবে জামাইষষ্ঠীতে কখনও পোলাও হয়। তা ছাড়া শাক, আলুভাজা, মাছ এ সবও থাকে। তবে একটা জিনিস মেনটেন করার চেষ্টা করি, সেটা হল বাড়ির খাবার। ওটাতেই তৃপ্তি। এখনও পর্যন্ত কোনও বছরই জামাইষষ্ঠীতে বাইরে খেতে যাইনি। বাড়িতেই আনন্দটা বেশি হয়।
ও হ্যাঁ, আরও একটা কথা। জামাইষষ্ঠীতে উপহার আদান-প্রদানের চল রয়েছে। কিন্তু আমি কোনও কালেই গিফটে বিশ্বাসী নই। সবাই মিলে একসঙ্গে খাওয়াদাওয়া, আড্ডা, জমিয়ে আনন্দ— এটার চেয়ে বড় গিফট আর হয় নাকি?
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy