সুপ্রিয়া দেবী।—ফাইল চিত্র।
অভিনেত্রী সুপ্রিয়া দেবীর জীবনাবসান। শুক্রবার ভোরে বালিগঞ্জের বাড়িতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় অভিনেত্রীর। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর। তাঁর প্রয়াণে শোকের ছায়া নেমে এসেছে শিল্পী মহলে। স্বজন হারানোর ব্যথায় গোটা টলিউড।
সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়: দীর্ঘ দিনের বন্ধুকে হারালাম, অনেক ছবিতে এক সঙ্গে কাজ করেছি। এখন আমি কথা বলার অবস্থায় নেই।
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়: ভাবতেই পারছি না। আর কিছু বলার অবস্থায় নেই আমি।
সন্ধ্যা রায়: খুবই দুঃখের খবর। আমি দিদি বলে ডাকতাম। আত্মীয়ের মতোই সম্পর্ক ছিল আমাদের। খুবই প্রাণবন্ত ব্যবহার ছিল দিদির। আমি মর্মাহত। এ কষ্ট বলে বোঝানো যাবে না। শুধু এটুকু বলতে পারি, কাজ দিয়েই মানুষ ওঁকে মনে রাখবেন।
প্রসেনজিত্ চট্টোপাধ্যায়: এই ক্ষতির কোনও পরিমাপ হয় না। আমি ওঁর আত্মার শান্তি কামনা করি।
ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত: খারাপ খবর দিয়ে দিন শুরু হল। মায়ের মতো ছিলেন। আমার ভালবাসার মানুষ। অনেক সৌভাগ্য আমার যে ওঁর স্নেহ পেয়েছি। অনেক স্মৃতি, অনেক গল্প, অনেক আদরের কথা মনে পড়ছে। উনি সকলের কথা ভাবতেন। অনেক বড় মনের মানুষ ছিলেন। যা রেখে গেলেন, যা শিখিয়েছেন তার একটুও করতে পারলে খুশি হব। ওঁর আরও সম্মান পাওয়া উচিত ছিল।
ইন্দ্রাণী হালদার: ঘুম থেকে উঠে খবরটা পেলাম, শকিং নিউজ। ওর সঙ্গে কোটি কোটি স্মৃতি রয়েছে।
গৌতম ঘোষ: আমার সঙ্গে দীর্ঘ দিনের পরিচয় ছিল ওঁর। সকালে শুনলাম উনি আর নেই। এ তো ভাবতেই পারছি না। বিরাট ক্ষতি হয়ে গেল।
পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়: কী বলব বলুন? একজন অভিভাবককে হারালাম।
নন্দিতা রায়: বেণুদির রান্নাঘর নামের একটা শো করতাম ওঁর সঙ্গে। আমার মনে হয় ওটা ফার্স্ট কুকারি শো যা তুমুল জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। সারাক্ষণই দাদার গল্প করতেন। আজ খবরটা পেয়ে প্রথমেই মনে হল, এ বার দাদার সঙ্গে দেখা হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy