ফিল্মে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গাঁধী ও সঞ্জয় গাঁধীর ভূমিকার উল্লেখও রয়েছে। ছবি: সংগৃহীত।
ছবিটি মুক্তি পেতে এখনও মাসখানেক বাকি। তবে, তার আগেই মধুর ভাণ্ডারকরের ‘ইন্দু সরকার’-এর গায়ে লেগে গেল রাজনৈতিক তরজার রং!
সত্তরের দশকে দেশ জুড়ে জরুরি অবস্থার সময়ে রাষ্ট্রীয় নিপীড়নের টুকরো টুকরো ছবি ফুটে উঠেছে এই ফিল্মে। ইন্দু সরকার নামে প্রতিবাদী এক নারীর জবানিতে তা তুলে ধরেছেন পরিচালক। এই কাহিনি বলতে গিয়ে, কেন্দ্রে সেই সময়ে ক্ষমতাসীন একটি রাজনৈতিক দল এবং একটি বিশেষ পরিবারের উল্লেখ করা হয়েছে। তবে, ফিল্মে তার ‘ভুল ব্যাখ্যা’ হয়েছে বলে সোমবার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে কংগ্রেস।
আরও পড়ুন
কী ভাবে বদলে গেল ইন্দু সরকারের জীবন?
‘ইন্দু সরকার’-এর ভূমিকায় কীর্তি কুলহারি। ছবি: সংগৃহীত।
তবে মধুর জানিয়েছেন, সত্তরের দশকে ২১ মাসের ওই জরুরি অবস্থার সময়কাল এখন ইতিহাসমাত্র। নতুন প্রজন্মের কাছে সেই সময়ের কথা তুলে ধরতেই এই ছবি তৈরি করছেন বলে দাবি পরিচালকের। গত শুক্রবার ‘ইন্দু সরকার’-এর ট্রেলার মুক্তি পেয়েছে। সেখানে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গাঁধী এবং তাঁর ছেলে সঞ্জয় গাঁধীর ভূমিকায় অভিনয় করা চরিত্রদের মুখে শোনা গিয়ে বেশ কিছু বিতর্কিত সংলাপ। মধুর অবশ্য সে দিনই জানিয়েছিলেন, ফিল্মটি বিশ্বাসযোগ্য করতে বাস্তবের পটভূমিকায় দাঁড় করাতে হয়েছে। তবে, এর ৭০ শতাংশই কাল্পনিক।
এই যুক্তিতে মন গলেনি কংগ্রেসের। দলীয় মুখপাত্র জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া বলেন, “এই ফিল্মটি পুরোপুরি স্পনসর করা। যে সংস্থা এবং ব্যক্তি এটি তৈরি করেছেন তিনি আমাদের পরিচিত। বিষয়টিকে ভুল ভাবে তুলে ধরার জন্য আমরা এর তীব্র নিন্দা করছি।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy