গৌরব চট্টোপাধ্যায়। ছবি: ইনস্টাগ্রামের সৌজন্যে।
গত বছর ২৯ এপ্রিল। শহরের রাস্তায় মধ্যরাতে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানোর বলি হন মডেল সোনিকা সিংহ চৌহান। সে বার চালকের আসনে ছিলেন বিক্রম চট্টোপাধ্যায়। মাত্র এক বছর আগের ঘটনা। এখনও তাজা শহরবাসীর মনে।
এ বার একই ভাবে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালালেন অভিনেতা গৌরব চট্টোপাধ্যায়। যিনি বিক্রম-সোনিকার বন্ধুও বটে। গত শুক্রবার সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই একটি ভিডিও পোস্ট করেন গৌরব। দেখা যায় তাঁর গাড়ির গতি ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার! তার পরই তা নিয়ে কথা শুরু হয়েছে বিভিন্ন মহলে।
গৌরব জানিয়েছেন, ওই দিন রাজারহাট হয়ে বান্ধবী দেবলীনা কুমারকে নিয়ে আসতে বিমানবন্দরে যাচ্ছিলেন তিনি। দেবলীনা দিল্লি থেকে ফিরছিলেন। তিনি জানতে না, গৌরব যাবেন। বিমানবন্দরে দেবলীনাকে সারপ্রাইজ দিতে চেয়েছিলেন গৌরব। ভিডিওর ক্যাপশনে সে কথা লিখেছেনও তিনি। কিন্তু সে কারণে কি বেপরোয়া গাড়ি চালানো উচিত?
আরও পড়ুন, পুরনো প্রেম থেকে কী শিখলেন ইমন?
গৌরবের কথায়, ‘‘সে দিন আমি সিটবেল্ট পরেছিলাম। মদ্যপান করিনি। তবে ওই এলকায় যে স্পিড লিমিটের ব্যাপার রয়েছে তা আমি জানতাম না। সে সময় রিয়ালাইজ করিনি। তবে এখন বুঝতে পারছি কাজটা ঠিক হয়নি। খারাপ লাগছে।’’
আরও পড়ুন, অভিনেত্রী তন্নিষ্ঠার এ বার রোল চেঞ্জ!
সোনিকার মৃত্যু চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে বিপজ্জনক ভাবে গাড়ি চালানোর বিপদ। তার পরও কেন সচেতন হননি? গৌরবের ব্যখ্যা, ‘‘ভুল হয়েছে সেটা তো বললামই। তবে আমি সেফ ড্রাইভের কথা বলতে চেয়েছিলাম। মদ খেয়ে গাড়ি না চালানোর কথা বলতে চেয়েছিলাম। ভিডিওর হ্যাশট্যাগে সে সব লিখেছি। কিন্তু লেখাটার কোথাও ভুল ব্যখ্যা হয়েছে বলে মনে হচ্ছে।’’
আরও পড়ুন, অনিন্দিতার বলিউড ডেবিউ, সঙ্গী এষা
এ বিষয়ে পুলিশ কতটা সচেতন? বিপজ্জনক ভাবে গাড়ি চালালে চালকের বিরুদ্ধে কি আদৌ কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়? পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে কেউ বিপজ্জনক গতিতে গাড়ি চালালে তা সিসিটিভিতে ধরা পড়ে। তখন গাড়ির নম্বর দেখে জরিমানা করে চিঠি পাঠানো হয়। এ ক্ষেত্রেও এমন কিছু নজরে এলে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ' 🤪
' 🤪
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy