ব্যাট করছেন শন মার্শ। ছবি: পিটিআই।
হায়দরাবাদ ২০৭/৩ (২০ ওভার)
পঞ্জাব ১৮১/৯ (২০ ওভার)
টস জিতে ঘরের মাঠে হায়দরাবাদকে প্রথমে ব্যাট করতে পাঠিয়েছিল পঞ্জাব। শুরুটা দারুণভাবেই করে দিল গতবারের চ্যাম্পিয়নরা। পঞ্জাবের সামনে ২০৮ রানের টার্গেট রেখেছিলেন ওয়ার্নাররা। দারুণ সফল হায়দরাবাদের প্রথম তিন ব্যাটসম্যান। ওপেনিং জুটিতে ১০৭ রান তোলেন ডেভিড ওয়ার্নার ও শিখর ধবন। ২৭ বলে ওয়ার্নারের ৫১ রানের ইনিংসে ছিল চারটি বাউন্ডারি ও চারটি ওভার বাউন্ডারি। একই সঙ্গে দুরন্ত শিখর ধবন। অনেকদিন পর ঝোড়ো ব্যাটিং দেখা গেল তাঁর ব্যাট থেকে। ৪৮ বলে করলেন ৭৭ রান। যেখানে ছিল ন’টি বাউন্ডারি ও একটি ওভার বাউন্ডারি। ওয়ার্নার আউট হওযার পর শিখর ধবনের সঙ্গে হায়দরাবাদ ইনিংসের হাল ধরেন কেন উইলিয়ামসন। ২৭ বলে ৫৪ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। চারটি বাউন্ডারি ও দু’টি ওভার বাউন্ডারি হাঁকান তিনি। যুবরাজ এদিন মাত্র ১৫ রানেই ফেরেন প্যাভেলিয়নে। এর পর মোয়েসেস এনরিকসকে সঙ্গে নিয়ে ২০ ওভার শেষ করেন উইলিয়ামসন। নির্ধারিত ওভার শেষে তিন উইকেট হারিয়ে হায়দরাবাদের রান ২০৭। পঞ্জাবের হয়ে জোড়া উইকেট নেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। একটি উইকেট মোহিত
হায়দরাবাদ শিবিরে উইকেটের উচ্ছ্বাস।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভাল করতে পারেনি প্রীতির পঞ্জাব। শেষটাও ভাল হল না। ১৮১ রানেই শেষ হয়ে যায় পঞ্জাবের ইনিংস। দুই ওপেনার মার্টিন গাপ্তিল ও মনন ভোরা ২৩ ও তিন রান করেই ফিরে যান প্যাভেলিয়নে। এর পরই পঞ্জাবকে বাঁচাতে ময়দানে নামেন শন মার্শ। ৫০ বলে ৮৪ রান করে ভুবনেশ্বরের বলে দীপক হুদাকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন মার্শ। ১৪টি বাউন্ডারি ও দু’টি ওভার বাউন্ডারি হাঁকান তিনি। কিন্তু উল্টোদিকে তখন পর পর প্যাভেলিয়নে ফেরার প্রতিযোগিতা। ম্যাক্সওয়েল ০, মর্গ্যান ২৬, ঋদ্ধিমান ২, অক্ষর পটেল ১৬, অনুরিত সিংহ ১৫, মোহ্ত শর্মা ২ রান করে আউট হন।
হায়দরাবাদের হয়ে জোড়া উইকেট নিলেন ভুবনেশ্বর কুমার। আশিস নেহরা ও সিদ্ধার্থ কল নেন তিনটি করে উইকেট। একটি উইকেট রশিদ খানের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy