পুণের মতোই মুম্বি ইন্ডিয়ান্সের ব্যাটিং অর্ডারে অভিজ্ঞতার ছোঁয়া। একই গ্রুপকে ধরে রেখেছে তারা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের লেন্ডল সিমন্স ওপেন করতে পারেন। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে ওয়াংখেড়েতে কোহালিদের হারিয়ে দিয়েছিলেন সিমন্স-ই। তাঁর সঙ্গে শুরুতে পার্থিব পটেল যাবেন নাকি অধিনায়ক রোহিত শর্মা, তা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে।
মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেটার এ বার রোহিতই। অস্ত্রোপচারের পরে সবে মাঠে ফিরেছেন তিনি। খুব বেশি ম্যাচ না খেলেই আসছেন আইপিএলে। তাই তাঁর ফর্ম কেমন যেতে পারে, তা নিয়ে পরিষ্কার কোনও ছবি নেই। ওপরের দিকের ব্যাটিংয়ে রোহিত এবং সিমন্সের সঙ্গে শক্তি বাড়ানোর জন্য থাকছেন ইংল্যান্ডের হার্ডহিটার এবং উইকেটকিপার জস বাটলার। যদি বোলিংয়ে বেশি বিদেশি খেলাতে হয় তা হলে হয়তো বাটলার প্রথম একাদশে জায়গা পাবেন না। সেক্ষেত্রে কিপিংয়ের দায়িত্বে থাকবেন পার্থিব।
মাঝের দিকে দুই ভাই হার্দিক এবং ক্রুনাল পাণ্ড্য মুম্বইয়ের বড় ভরসা। দু’জনেই অলরাউন্ডার এবং কুড়ি ওভারের ক্রিকেটে ম্যাচের রং পাল্টে দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন। হার্দিক গত বার খুব ভাল কিছু করতে পারেননি কিন্তু স্পিনার-অলরাউন্ডার ক্রুনাল চমক দেখিয়েছিলেন।
বোলিংয়ে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের তুরুপের তাস অবশ্যই জসপ্রীত বুমরা। বিশেষ করে ডেথ ওভারে বুমরার ইয়র্কার মুম্বইয়ের ম্যাচ জেতার ক্ষেত্রেও বড় ভূমিকা নিয়ে থাকে। বুমরার ‘গুরু’ লাসিথ মালিঙ্গা এ বারেও আছেন কিন্তু সংশয় রয়েছে তাঁর সাম্প্রতিক ফর্ম নিয়ে। যেহেতু খুব বেশি ম্যাচ তিনি এর মধ্যে খেলেননি। তেমনই অবসর নিয়ে ফেলা অস্ট্রেলীয় পেসার মিচেল জনসনও বা কতটা ফিট আছেন, কেউ জানে না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy