কমনওয়েলথ শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে নরেন্দ্র মোদীর বৈঠক। ফাইল চিত্র।
প্রতিবেশী সবার আগে। বৃহস্পতিবার লন্ডনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে নরেন্দ্র মোদীর বৈঠকের পরে ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র টুইটারে এ ভাবেই তাকে ব্যাখ্যা করেছেন।
কমনওয়েলথ শীর্ষ সম্মেলন (চোগাম)-এ যোগ দিতে দুই প্রধানমন্ত্রীই এখন লন্ডনে। মূল অনুষ্ঠানের পাশাপাশি এ দিন বিকেলে মুখোমুখি বসে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কটিও তাঁরা ঝালাই করে নিলেন। বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে খবর, অত্যন্ত বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে খোশ মেজাজে কথা বলেন হাসিনা ও মোদী। বাংলাদেশে ভারত যে সব উন্নয়ন কাজ শুরু করেছে, প্রধানত তার গতিপ্রকৃতি নিয়েই কথা বলেছেন তাঁরা।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী ম্যালকম টার্নবুলের সঙ্গেও এ দিন আলাদা করে বৈঠকে বসেন মোদী। দু’দেশের সম্পর্ককে কী ভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়, সে বিষয়ে কথা হয় দুই নেতার। চোগাম-এ যোগ দিতে লন্ডনে এসেছেন পাক প্রধানমন্ত্রী শহিদ খকন আব্বাসিও। তবে তাঁর সঙ্গে মোদীর কোনও দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হচ্ছে না বলে বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র জানিয়েছেন। মরিশাস, উগান্ডা, অ্যান্টিগা, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো, জামাইকা, গাম্বিয়া, ফিজি, সাইপ্রাস ও আরও কয়েকটি দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গেও এ দিন দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন মোদী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy