কমনওয়েলথ রাষ্ট্রগোষ্ঠীকে চাঙ্গা করতে ভারতকে পাশে চায় ব্রিটেন। চলতি কমনওয়েলথ শীর্ষ বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর যোগ দেওয়াকে ইতিবাচক বার্তা বলেই মনে করছে টেরেসা মে সরকার। আগের দু’টি কমনওয়েলথ শীর্ষ বৈঠকে যোগ দেয়নি ভারত। কূটনীতিকদের মতে, এই রাষ্ট্রগোষ্ঠীর প্রাসঙ্গিকতা যে কমেছে সেটাই বোঝাতে চেয়েছিল দিল্লি। কিন্তু এ বার সিদ্ধান্ত বদলেছে নরেন্দ্র মোদী সরকার। কমনওয়েলথকে ফের চাঙ্গা করার ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক যোগাযোগ বাড়ানোকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে দিল্লি। তাই মোদীর সঙ্গে রয়েছে ৪০ জনের বাণিজ্যিক প্রতিনিধি দল।
ব্রিটেনের এক প্রথম সারির সংবাদপত্রেও আজ কমনওয়েলথে ভারতের আরও সক্রিয় ভূমিকার পক্ষে সওয়াল করা হয়েছে। সংবাদপত্রটির মতে, ভারত এত দিন আঞ্চলিক মঞ্চ বা বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে তৈরি রাষ্ট্রগোষ্ঠীর মাধ্যমে প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করে এসেছে। এখন কমনওয়েলথে দিল্লি আরও সক্রিয় ভূমিকা নিলে বোঝা যাবে তারা বড় আন্তর্জাতিক দায়িত্ব নিতে তৈরি।
টেরেসা মে সরকারের কর্তারা মনে করিয়ে দিচ্ছেন, কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলির অধিবাসী ২৪০ কোটি মানুষের মধ্যে ১২০ কোটিই ভারতীয়। ভারতের ৬০ কোটি বাসিন্দার বয়স ২৫ বছরের কম। তাই কমনওয়েলথের পুনরুজ্জীবনে ব্রিটেনের পাশাপাশি নেতৃত্ব দেওয়া উচিত ভারতেরই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy