বাস্তিল দিবসে জঙ্গি হামলায় নিহতদের পরিজনেরা। ছবি: সংগৃহীত।
সবেমাত্র শেষ হয়েছে পপ তারকা আরিয়ানা গ্রান্ডের কনসার্ট। আচমকাই ঘন ধোঁয়ায় ভর্তি হয়ে উঠল ম্যানচেস্টার এরিনা। কী হয়েছে বোঝার আগেই চিৎকার-চেঁচামেচি-হুড়োহুড়ি। তত ক্ষণে আত্মঘাতী জোড়া বিস্ফোরণ ঘটে গিয়েছে এরিনার ভিতরে। অকালেই ঝরে গিয়েছে ২২টি প্রাণ। সোমবার স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ ওই হামলার দায় স্বীকার করেছে ইসলামিক স্টেট (আইএস)। অনেকের মতে, ২০০৫-এর ৭ জুলাইয়ের পর ইংল্যান্ডে এত বড় জঙ্গি হামলার ঘটনা আর ঘটেনি। ২০০৫-এ সেই হামলায় মধ্য লন্ডনের তিনটি মেট্রো এবং একটি বাসে ধারাবাহিক ভাবে আত্মঘাতী বিস্ফোরণ ঘটায় আল কায়েদা। ৭/৭ নামে পরিচিত সেই হামলায় নিহত হন ৫২ জন। তবে শুধু ম্যানচেস্টার বা লন্ডনই নয়, বিভিন্ন সময়ে জঙ্গি হামলার শিকার হয়েছে ইউরোপের নানা প্রান্ত। নাশকতার এমন নানা ঘটনা দিয়ে সাজানো সন্ত্রাস-সারণি।
আরও পড়ুন
ম্যানচেস্টার বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ২২, দায় নিল আইএস
‘বোন ফোন ধরছে না, প্লিজ, আমাকে সাহায্য করুন’
ম্যানচেস্টারের শপিং সেন্টারে প্যাকেট ঘিরে তীব্র বোমাতঙ্ক
ভয় পেল না ম্যানচেস্টার, খুলে গেল সব ঘরের দরজা
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy