Advertisement
১৬ এপ্রিল ২০২৪

না করে দিলেন জাহির, সিএবি-র ভরসা শেখর

জাহির খান সিএবি-র প্রস্তাবে রাজি হলেন না। টি এ শেখর এখনও পর্যন্ত সিএবি-র প্রস্তাবে রাজি। সব কিছু ঠিকঠাক চললে, ‘ভিশন ২০২০’-তে এমআরএফ পেস ফাউন্ডেশনের প্রাক্তন কোচই ওয়াকার ইউনিসের স্থলাভিষিক্ত হতে চলেছেন। তাঁর সঙ্গে কথাবার্তাও মোটামুটি চূড়ান্ত করে ফেলা হয়েছে।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৩:৪৫
Share: Save:

জাহির খান সিএবি-র প্রস্তাবে রাজি হলেন না।

টি এ শেখর এখনও পর্যন্ত সিএবি-র প্রস্তাবে রাজি।

সব কিছু ঠিকঠাক চললে, ‘ভিশন ২০২০’-তে এমআরএফ পেস ফাউন্ডেশনের প্রাক্তন কোচই ওয়াকার ইউনিসের স্থলাভিষিক্ত হতে চলেছেন। তাঁর সঙ্গে কথাবার্তাও মোটামুটি চূড়ান্ত করে ফেলা হয়েছে।

‘ভিশন ২০২০’-তে জাহিরকে প্রথমে ওয়াকারের জায়গায় চেয়েছিল সিএবি। জাহির আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে সরে না দাঁড়ালেও মনে করা হচ্ছিল, অল্প সময়ের জন্য বাংলা ক্রিকেটে তাঁর আসতে কোনও সমস্যা হবে না। কিন্তু সিএবি-র প্রস্তাবে সম্মতি হননি জাহির। শোনা গেল, সিএবি চাইছিল বাংলার বর্তমান ও ভবিষ্যৎ পেসারদের দায়িত্ব কোনও ভারতীয় বোলারেরই হাতে দিতে। জাহির অসম্মত হওয়ায় যে কারণে কথাবার্তা বলা হয় প্রাক্তন পেসার টি এ শেখরের সঙ্গে। যিনি দেশের হয়েও তেমন ভাবে না খেললেও এমআরএফ পেস ফাউন্ডেশনের বোলিং কোচ হিসেবে এক সময় কাজ করেছেন। দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের সঙ্গে বর্তমানে যুক্ত তিনি। বৃহস্পতিবার সিএবি-তে ‘ভিশন ২০২০’-র বৈঠক ছিল। জানা গেল, সিএবি যুগ্ম সচিব সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় সেখানে জানিয়ে দিয়েছেন যে, তাঁর পক্ষে ভিশন প্রোজেক্টের ব্যাটিং কোচের দায়িত্বে থাকা সম্ভব হবে না। এই মুহূর্তে তাঁর পক্ষে অতটা সময় দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। পরিবর্ত হিসেবে তিনি যোগ্য কারও হাতেই ব্যাটিং বিশেষজ্ঞের দায়িত্ব দেবেন। আজ, শুক্রবার ‘ভিশন ২০২০’-র প্লেয়ার সংখ্যা কমাতে প্র্যাকটিস ম্যাচ ডাকা হয়েছে। তবে বাংলা অধিনায়ক লক্ষ্মীরতন শুক্ল এবং পেসার অশোক দিন্দা ম্যাচে খেলছেন না। অধিনায়কত্ব করবেন মনোজ তিওয়ারি।এ দিকে, স্থানীয় ক্রিকেটে এএন ঘোষ ট্রফি এ বার টার্ফে নয়, ম্যাটে খেলা হচ্ছে। জানা গেল, সৌরভ মনে করছেন বাংলা টিমে এই মুহূর্তে যত না প্রয়োজন বোলারের, তার চেয়ে বেশি দরকার ব্যাটসম্যানের। সৌরভ নাকি যুক্তি দিয়েছেন যে, ম্যাটে বাউন্স বেশি থাকে। ম্যাটে টুর্নামেন্ট খেললে লাফিয়ে ওঠা বলে মানিয়ে নিতে পারবেন ব্যাটসম্যানরা। যা নিয়ে আবার একটা উল্টো মতও পাওয়া গেল। সিএবি-র কেউ কেউ বললেন, ম্যাটে টুর্নামেন্ট হলে দু’টো অসুবিধে। প্রথমত, স্পাইক পরে বোলাররা নামতে পারবেন না। যাতে তাঁরা অভ্যস্ত। আর দ্বিতীয়ত, উইকেটের উপর যদি ম্যাট পেতে ম্যাচ হয়, তা হলে উইকেটের ঘাস নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকবে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE