রয়্যাল চ্যালেঞ্জার বেঙ্গালুরু (৫ অধিনায়ক)- রাহুল দ্রাবিড়রের অধিনায়কত্বে আইপিএলের যাত্রা শুরু রয়্যাল চ্যালেঞ্জার বেঙ্গালুরুর। পরের বছর প্রায় গোটা টিমকে বদলে ফেলে বেঙ্গালুরু। অধিনায়কও পাল্টে যায়। কেভিন পিটারসনকে বসানো হয় অধিনায়ক পদে। ইংল্যান্ডের এই তারকা ক্রিকেটারও তেমন সুবিধা করতে পারেননি। মাঝ পথেই হাত বদল হয়ে অধিনায়কত্ব চলে আসে অনিল কুম্বলের হাতে। তাঁর যথেষ্ট আগ্রাসী মনোভাবে বেঙ্গালুরু পয়েন্ট তালিকায় সামনের দিকে উঠে আসে। এবং সে বছর রানার আপ-ও হয়। ২০১০ আইপিএলেও অধিনায়কের দায়িত্বে থাকেন কুম্বলে। এর পর আইপিএল থেকে কুম্বলে অবসর নিলে নিউজিল্যান্ডের বোলার ড্যানিয়েল ভিত্তোরি দু’বছর সামলান বেঙ্গালুরুকে। তারপর শুরু হয় কোহালি যুগ।
সানরাইজ হায়দরাবাদ (৫ অধিনায়ক) - আইপিএল থেকে ডেকান চার্জার্স দল তুলে নিলে ২০১২-তে সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে প্রতিনিধিত্ব করে। কিন্তু প্রত্যেক মরসুমে তাদের অধিনায়ক পাল্টেছে। সানরাইজার্স হায়দরাবাদের প্রথম অধিনায়ক ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা এবং ক্যামরন হোয়াইট। গোটা লিগের দায়িত্ব সমান ভাবে ভাগ করে দেওয়া হয় তাঁদের মধ্যে। পরের বছর এই দুই অধিনায়ক পাল্টে গিয়ে আরও নতুন দু’জনকে বসানো হয়ে সেই পদে। প্রথম ১০টি ম্যাচে শিখর ধবন নেতৃত্ব দেওয়ার পর লিগের বাকি ৪টে ম্যাচে প্রতিনিধিত্ব করেন ড্যারেন সামি। কিন্তু এই স্ট্র্যাটিজিও ব্যর্থ হয় তাদের। ২০১৫ এবং ২০১৬ মরসুমে অস্ট্রেলীয় ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার নেতৃত্ব দেন। এবং ২০১৬ তে বেঙ্গালুরুকে চ্যাম্পিয়ন্স করেন তিনি।