মন এখনও পড়ে আছে লুচি, পরোটা, সিঙারা, কচুরিতেই।
বাঙালির প্রিয় জলখাবার কী? যতই এখন স্বাস্থ্য সচেতন আধুনিক বাঙালি ওটস আর টোস্টে মজুক না কেন, মন এখনও পড়ে আছে লুচি, পরোটা, সিঙারা, কচুরিতেই। শহরের এ দিকে ও দিকে ছিটিয়ে থাকা সিঙার, কচুরির দোকানে রোজ সকালের লাইনটা দেখলেই মালুম হয় সে কথা।
আরও পড়ুন: বর্ষার আলস্য কাটাতে এই খাবারগুলো কম খান
ছুটির দিন হোক বা কর্মব্যস্ত দিন। সপ্তাহের সাত দিনই উত্তর কলকাতার হরিদাস মোদক, পুঁটিরাম থেকে দক্ষিণের মৌচক, হরিদাস মোদক সর্বত্রই একই ভিড়। এদের মধ্যেই কোনও কোনও শতাব্দী প্রাচীন দোকানের রয়েছে নিজস্ব গর্বের কাহিনিও। যেমন ভবানীপুরের ১০৫ বছরের পুরনো শ্রীহরি মিষ্টান্ন ভাণ্ডার। এই দোকানের কচুরি, মিষ্টি ছিল সুভাষ চন্দ্র বসুর বিশেষ প্রিয়। এখনও প্রতি বছর ২৩ জানুয়ারি ক্রেতাদের বিশেষ আপ্যায়ন করা হয় এখানে।
গুগল ম্যাপে দেখে নিন কলকাতার এমনই এক ডজন জনপ্রিয় কচুরির দোকানের ঠিকানা
জলখাবার হোক বা দুপুরে অফিসের কাজের ফাঁকে হাল্কা খাবার, বিকেলের টিফিন। যখন তখন ঢুঁ মারা যায় এই সব দোকানে। সকাল সাতটা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ক্রেতাদের আবদার সামলাতে ব্যস্ত থাকেন বিক্রেতারা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy