আপনি কি স্বাস্থ্যের কারণে রান্নাঘরের তেল বদলে ফেলার কথা ভাবছেন? অলিভ অয়েলে রান্না করার পরিকল্পনা করছেন? তা হলে কিন্তু আপনাকে জেনে নিতে হবে অলিভ অয়েল ব্যবহারের কিছু খুঁটিনাটি। অলিভ অয়েল কত রকমের হয়, কোন অলিভ অয়েল কী ধরনের রান্নার জন্য উপযুক্ত, জেনে নিন।
এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল
সবচেয়ে উচ্চ মানের অলিভ অয়েল হল এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল। স্যালাড ড্রেসিং হিসেবে এই অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। সব্জি সঁতে করার জন্যও এই অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। মাখনের স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসেবেও চলতে পারে এই অলিভ অয়েল।
ক্লাসিক অলিভ অয়েল
যদি আপনি ভূমধ্যসাগরীয় বা কন্টিনেন্টাল রান্না করতে পছন্দ করেন, তা হলে আপনার জন্য সেরা ক্লাসিক অলিভ অয়েল। হাল্কা ভারতীয় রান্নাতেও অন্য স্বাদ নিয়ে আসে এই তেল। পাস্তা, স্টার-ফ্রায়েড ভেজিটেবল বা রাইস তৈরির কাজে ক্লাসিক অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এই অলিভ অয়েল ময়শ্চারাইজার হিসেবে ভাল কাজ করে। ফলে চুল ও ত্বকের জন্য ভাল এই অলিভ অয়েল। বাচ্চাদের মাসাজ করার জন্যও এই তেল উপকারি।
লাইট ফ্লেভার অলিভ অয়েল
হাল্কা রং ও মৃদু গন্ধের জন্য সহজেই চেনা যায় এই অলিভ অয়েল। প্রতি দিনের রান্নায় অনায়াসে ব্যবহার করতে পারেন এই তেল। রোজকার ভারতীয় রান্না বা কন্টিনেন্টাল রান্না, যে কোনও রকম পদই তৈরি করতে পারেন লাইট ফ্লেভার অলিভ অয়েল দিয়ে। ভাজ, সঁতে করা, রোস্ট বা বেকিং। সব কাজেই ব্যবহার করা যায় এই অলিভ অয়েল।
আরও পড়ুন: ‘মানডে ব্লুজ’ কাটিয়ে কাজে ফেরার ৫ উপায়
অলিভ পোমেস অয়েল
এই অলিভ অয়েলের নিউট্রাল গন্ধ ও রঙের জন্য ভারতীয় রান্নার পক্ষে আদর্শ। উচ্চ স্ফুটনাঙ্কের কারণে ডিপ ফ্রাইং-এর জন্য খুব ভাল এই তেল। পোলাও, পরোটা, পকোড়া তৈরি করতে পারেন এই তেল দিয়ে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy