Advertisement
২৪ এপ্রিল ২০২৪
Doctor

খাদ্যাভাসের পরিবর্তন, ব্যায়ামেই নিয়ন্ত্রণ সম্ভব পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম

প্রায় ৪০ শতাংশ মহিলা এই রোগে আক্রান্ত হন। উচ্চ ক্যালোরির খাবার আর ব্যায়াম না করার কারণে ১৫-৩৫ বছর বয়সী মহিলাদের মধ্যে পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোমের প্রবণতা বেশি। ভয় নয়, জীবনযাত্রায় পরিবর্তন এনে এই রোগ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। জানাচ্ছেন চিকিৎসক দেবাশীষ চট্টোপাধ্যায়। সাক্ষাৎকার: অর্পিতা মজুমদারপ্রায় ৪০ শতাংশ মহিলা এই রোগে আক্রান্ত হন। উচ্চ ক্যালোরির খাবার আর ব্যায়াম না করার কারণে ১৫-৩৫ বছর বয়সী মহিলাদের মধ্যে পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোমের প্রবণতা বেশি। ভয় নয়, জীবনযাত্রায় পরিবর্তন এনে এই রোগ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। জানাচ্ছেন চিকিৎসক দেবাশীষ চট্টোপাধ্যায়। সাক্ষাৎকার: অর্পিতা মজুমদার

রোগী দেখতে ব্যস্ত চিকিৎসক দেবাশীষ চট্টোপাধ্যায়। ছবি: বিকাশ মশান

রোগী দেখতে ব্যস্ত চিকিৎসক দেবাশীষ চট্টোপাধ্যায়। ছবি: বিকাশ মশান

শেষ আপডেট: ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ০২:১৭
Share: Save:

প্রশ্ন: এখন অনেক মহিলাই ‘পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম’ বা (পিসিওএস) রোগে ভুগছেন। রোগটি আসলে কী?

উত্তর: অনেক চিকিৎসকই পিসিওএস কে আদৌ রোগ বলতে চান না। বরং বলা ভাল, এটি ওভারি বা ডিম্বাশয়ের টিউমার নয়। নামটিই অনেক কিছু বলে দেয়। এই নামের দু’টি অংশের আলাদা করে মানে করলেই এর সম্পর্কে একটা আন্দাজ পাওয়া যায়। পলি মানে অনেক। আর সিস্টিক মানে হল সিস্ট বা টিউমারের মতো, তবে টিউমার নয়।

প্রশ্ন: কী কারণে এই রোগ হয়?

উত্তর: ঠিক কী কারণে এই রোগটি হয় তা এখনও জানা যায়নি। এই নিয়ে এখনও নানা গবেষণা চলছে। তবে এখনও পর্যন্ত গবেষণালব্ধ ফলাফল বলছে এটি একটি বিপাকীয় ত্রুটি। যার ফলে নারী শরীরে ইনসুলিন নামক হরমোন কাজ করতে বাধাপ্রাপ্ত হয়। উল্টোদিকে, পুরুষ হরমোন অ্যান্ড্রোজেনের মাত্রা রক্তে বৃদ্ধি পায়। ফলে ওভারি বা ডিম্বাশয় থেকে ওভাম বা ডিম তৈরি হতে নানা অসুবিধে হয়।

প্রশ্ন: কোন বয়সের মহিলারা এই রোগে বেশি আক্রান্ত হন?

উত্তর: নানা সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে সাধারণত ১৫ থেকে ৩৫ বছরের মহিলাদের মধ্যে এই রোগের প্রবণতা বেশি থাকে।

প্রশ্ন: শতাংশের হিসাবে কত মহিলা এই রোগের শিকার হন?

উত্তর: সমীক্ষায় পাওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রায় ৪০% মহিলা এই অবস্থার শিকার।

প্রশ্ন: মায়ের এই রোগ থাকলে পরবর্তী প্রজন্মে, মানে মেয়ের এই রোগ হওয়ার কোনও আশঙ্কা আছে কি?

উত্তর: হ্যাঁ, আছে। গবেষণা বলছে, এই রোগ জিনগত। বেশ কিছু সমীক্ষা এই আশঙ্কা কতটা তা মাপার চেষ্টা করেছে। সেই পরিসংখ্যান বলছে মায়ের থাকলে মেয়ের এই রোগ হওয়ার আশঙ্কা থাকে প্রায় চল্লিশ শতাংশ। যমজ বোনের মধ্যেও এই প্রবণতা দেখা যায়। আরও একটি জিনিস এই সমীক্ষা দেখিয়েছে। দেখা গিয়েছে, অধিকাংশ ক্ষেত্রে বা প্রায় সব সময় রক্ত সম্বন্ধীয় নিকট আত্মীয়ের ডায়াবেটিস টাইপ-টু রোগটি থাকে। এর সঙ্গে আনুষঙ্গিক ভাবে যুক্ত হয়, ক্যালোরি বেশি আছে এমন খাদ্য বেশি করে খাওয়া এবং নিয়মিত ব্যায়াম না করার প্রবণতা।

প্রশ্ন: কী কী লক্ষণ দেখে বোঝা যায় এই রোগটি হয়েছে?

উত্তর: সাধারণত, অনিয়মিত রজস্রাব প্রথমে নজরে আসে। মাঝে মাঝেই দু’টি রজস্রাবের মধ্যে ১৮ থেকে ৩০ দিনের তফাৎ বেড়ে দাঁড়ায় ৪০ থেকে ৬০ বা তারও বেশি দিনে। একই সঙ্গে এই রোগে আক্রান্ত প্রায় সব মহিলার ওজন বৃদ্ধি হয়ে থাকে। লক্ষণীয় এই ওজন বৃদ্ধি বা ফ্যাট বেশি জমে শরীরের মাঝের অংশে । মানে, ঘাড় থেকে থাইয়ের মাঝখান পর্যন্ত। উচ্চতা ও ওজনের একটি সম্বন্ধ রয়েছে। তাই এ ক্ষেত্রে বডি মাস ইনডেক্সের (বিএমআই) দিকে নজর রাখা খুব দরকার। এই রোগ থেকে বাঁচতে হলে এই সূচক স্বাভাবিক রাখতে হবে।

প্রশ্ন: এ ছাড়া আর কী কী লক্ষণ দেখা যায়?

উত্তর: মূল লক্ষণগুলি ছাড়াও বেশ কিছু মহিলার শরীরে অবাঞ্ছনীয় লোম দেখা যায়। যেমন, ঠোঁটের উপরে, দাড়ির জায়গায়, বুকের মাঝখানে, পিঠের উপরের অংশে, হাঁটু থেকে গোড়ালি পর্যন্ত এই ধরনের লোম দেখা যায়। এই লোমগুলি কিন্তু নারীসুলভ নয়। মানে কোমল নয়, বরং পুরুষদের মতো কর্কশ হয়। এ ছাড়া কোনও কোনও মহিলার ক্ষেত্রে অত্যধিক ব্রন, চামড়ায় কালচে ছোপ চোখে পড়ে।

প্রশ্ন: এই লক্ষণগুলি দেখার পরে কী ভাবে নিশ্চিত হওয়া যাবে রোগটি সম্পর্কে?

উত্তর: পিসিওএস নির্ণয় করার সবচেয়ে ভাল উপায় হল, পেটের নীচে আল্ট্রা সোনোগ্রাম করা। এই পরীক্ষায় ওভারির আয়তন, ওভারিতে ছোট সিস্টের মতো ক’টি অংশ আছে (সিস্টের মতো, সিস্ট নয়) ও অন্যান্য বেশ কিছু বিষয় দেখা হয়। এর সঙ্গেই রক্ত পরীক্ষা করতে হবে, সুগার, ইনসুলিন, লিপিড-প্রোফাইল, থাইরয়েড হরমোন, ভিটামিন ডি-র মাত্রা কেমন রয়েছে তা জানার জন্য।

প্রশ্ন: এই রোগ এড়ানোর উপায় কী?

উত্তর: লক্ষণ নিশ্চিত হলে স্বাভাবিক ভাবেই মহিলা ও তাঁর অভিভাবকেরা চিন্তিত হয়ে পড়েন। কিন্তু এটি টিউমার নয়। এক ধরনের শারীরবৃত্তীয় বিপাকীয় পরিবর্তন। তাই ভয় পাওয়ার কিছু নেই। প্রথমেই জীবনযাত্রার প্রণালী বদলাতে হবে। নজর দিতে হবে মূলত খাবার এবং নিয়মিত ব্যায়ামের দিকে। খাবার কম খাওয়ার দরকার নেই। কিন্তু ক্যালোরির উৎস বদলাতে হবে।

প্রশ্ন: কোন ধরনের খাবার খাওয়া উচিত?

উত্তর: খাবার বাছাইয়ের ব্যাপারে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খুব গুরুত্বপূর্ণ। গ্লাইসেমিক ইনডেক্স হল, কোনও বিশেষ খাবার খাওয়ার দু’ঘণ্টা পরে কতটা ব্লাডসুগার ওঠে তার মাপ। এর সূচক হল, গ্লুকোজ। যার মান হল একশো। এর তুলনায় অন্য খাবারের মান নির্ণয় করা হয়। যেমন, পাকা আম, পাকা কাঁঠাল, আঙুর, কিসমিস, তরমুজের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স অনেক বেশি। আবার ভাতের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স রুটির চেয়ে কম। সব দিক ভেবে, আইসক্রিম, শীতল পানীয়, চিনি, মিষ্টি, জ্যাম, জেলি না খাওয়াই ভাল। ভাজা জাতীয় খাবার খুব কম খেতে হবে। চকোলেটও কম খেতে হবে। খেলেও, ডার্ক চকোলেট, মিল্ক চকোলেট নয়। ফলের মধ্যে শসা, যে কোনও লেবু জাতীয় ফল, পেয়ারা খুব ভাল।

প্রশ্ন: দুপুর বা রাতের খাবার কেমন হতে হবে?

উত্তর: প্রধান খাবারের মধ্যে থাকবে রুটি জাতীয় খাবার, রাজমা, রমা কলাই, সয়া বীজ, ডালিয়া ইত্যাদি। বাঙালি ভাত খেতে ভালবাসে। তাই দুপুরে ভাত, রুটি মিশিয়ে খেলে ভাল লাগাও মিশে থাকবে। তবে বাটিতে ভাত মেপে নিতে হবে। যতটা ভাত বা রুটি খাবেন তার দ্বিগুণ সবজি খেতে হবে।

প্রশ্ন: কোন কোন ব্যায়াম করতে হবে?

উত্তর: ব্যায়াম অনেক রকম করা যায়। তবে রোজ জোরে হাঁটা, সাঁতার কাটা যেতে পারে। আর জিমে তো যাওয়াই যায়।

প্রশ্ন: কিন্তু এখন তো মেয়েরাও নানা কাজে ব্যস্ত থাকেন। এ সব ব্যায়াম করার সুযোগ থাকে না সব সময়। তা হলে কী করা যায়?

উত্তর: হ্যাঁ এটা সত্যি। এখন মেয়েরা নানা জীবিকার সঙ্গে যুক্ত। নানা কাজে যেতে হচ্ছে। বাইরের শহরে বা হোস্টেলে থাকতে হচ্ছে। তাই সত্যিই সব সময় এই সব ব্যায়াম করা সম্ভব হয় না। তাই সহজ করে তিনটি ব্যায়ামের কথা বলছি। এগুলি কিন্তু সহজে করা সম্ভব। এক, কোনও এক জায়গায় দাঁড়িয়ে দৌড় অনুকরণ করা। দুই, দড়ি ছাড়া স্কিপিং করা যেতে পারে। আর তিন, একঘেয়েমি কাটিয়ে শারীরিক কসরৎ উপভোগ করতে চাইলে গানের সঙ্গে নাচ চলতে পারে, তালে নাই বা মিলল! আর একটা কথা, ব্যায়াম কখনও মেঝের উপরে দাঁড়িয়ে করা ঠিক নয়। শতরঞ্জি বা কার্পেট জাতীয় কিছুর উপরে করা উচিত। স্কিপিং বা দৌড়নোর সময় ধীরে ধীরে নিজের সুবিধা মতো গতি বাড়াতে হবে। একই ভাবে ধীরে ধীরে সময়ও বাড়াতে হবে। তবে সবকিছু করার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

প্রশ্ন: ওষুধ খাওয়ার পাশাপাশি এ সবও চালিয়ে যেতে হবে?

উত্তর: ওষুধের পাশাপাশি খাবারের পরিবর্তন এবং নিয়মিত ব্যায়াম দরকার। সারা পৃথিবীতে এখন পিসিওএস নিয়ে অনেক কাজ হচ্ছে। মূলত শারীরবৃত্তীয় প্রভাব জানার জন্য। যাঁরা পিসিওএস এর শিকার, তাঁদের সন্তানধারণে সমস্যা হওয়ার প্রবণতা অন্য মেয়েদের চেয়ে বেশি। সে জন্য অবশ্য চিন্তিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। এখন এই রোগের চিকিত্সা বেশ উন্নত হয়েছে। বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখালে ঠিক হয়ে যাবে। দীর্ঘ দিন পর্যালোচনা করে দেখা গিয়েছে, এই মহিলারা বেশি বয়সে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি রোগের সম্মুখীন হচ্ছেন। তাই মনে রাখতে হবে, ‘প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিওর’ এবং খরচও কম!

প্রশ্ন: কখন থেকে বাবা-মায়ের সচেতন হওয়া দরকার?

উত্তর: এখন আমাদের দেশে গড়ে সাড়ে ১০ বছরে মেয়েদের ঋতুস্রাব শুরু হয়। প্রথম প্রথম অনিয়মিত হতে পারে। তা নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। তাই কোনও সমস্যা নয়। কিছু দিন পরে সব ঠিকঠাক হয়ে গেল। কিন্তু নিয়মিত চক্র হঠাৎ অনিয়মিত হয়ে গেল। তখনই সমস্যার শুরু। মেয়েকে চিকিৎসার জন্য ভাবনা-চিন্তা করা দরকার বাবা-মায়ের। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ করা উচিত।

প্রশ্ন: কত বছর বয়সে সমস্যা বাড়ে?

উত্তর: ২০-৩৫ বছর বয়সে মহিলাদের সবথেকে বেশি ডিম্বানু নির্গত হয়। স্বাভাবিক ভাবেই এই বয়সে সমস্যা বাড়ে। ৩৫ বছরের পরে ডিম্বানু উৎপাদনের পরিমাণ কমে যায়। তখন সমস্যাও কমে যায়।

প্রশ্ন: দুর্গাপুরের মতো শিল্পাঞ্চলে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কেমন?

উত্তর: এ নিয়ে আলাদা করে তেমন কোনও তথ্য নেই। সারা বিশ্বে প্রায় ৪০ শতাংশ মহিলা এই সমস্যায় আক্রান্ত। তবে শিল্পাঞ্চলে প্রবণতা বেশি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। কারণ, এই এলাকার মানুষের রোজগার তুলনামূলক ভাবে বেশি। এখন পরিবারে ছেলে-মেয়ের সংখ্যা কম। ফলে তারা খুব আদুরে। তাদের আবদার বজায় রাখতে গিয়ে অনেক সময়ই সুষম আহার থেকে তারা বঞ্চিত হচ্ছে। ফাস্টফুড অনেক বেশি করে খাচ্ছে তারা।

তা ছাড়া বহু পরিবারে গাড়ি রয়েছে। ফলে কেউ আর হেঁটে যাতায়াত করে না। তার পরে ভারী কোনও কাজকর্ম নেই। বাচ্চারা খেলাধুলো খুব একটা করে না। সব মিলিয়ে দৈহিক বা কায়িক শ্রম ব্যয় হয় না একেবারেই। যেটা সুস্থ থাকতে ভীষণ জরুরি। তাই প্রতি দিন ব্যায়াম করার অভ্যাস গড়া জরুরি। খাবারের তালিকায় পরিবর্তন এনে সুষম আহার, ব্যায়াম ও ঠিক চিকিৎসা হলে ৮০ শতাংশ রোগীর সমস্যা দূর হয়ে যায়। বাকিদের মধ্যে ১০ শতাংশের ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয়।

প্রশ্ন: অস্ত্রোপচার কী অল্পবয়সী মেয়েদের ক্ষেত্রেও করা জরুরি?

উত্তর: না। কম বয়সীদের ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচারের দরকার পড়ে না। ওষুধ না খেয়ে ব্যায়াম করে ও খাবারে পরিবর্তন এনে ৫০ শতাংশ ক্ষেত্রে সব ঠিক হয়ে যাওয়া যায়। কম বয়সে এ ভাবেই সমস্যা মেটানো যায়। তবে আর একটু বড়় হলে বিশেষ করে বিয়ের পরে মা হওয়ায় সমস্যা দেখা দিলে তখন ওষুধ খেতে হয়। যদি বাচ্চা আসতে অসুবিধা হয় তখন অস্ত্রোপচারের দরকার হয়। বাচ্চা হওয়ার পরেও সমস্যা ফিরে আসতে পারে। অনেকটা ব্লাড প্রেসারের মতো, আরোগ্য লাভ হয় না, তবে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

ভ্রম সংশোধন
১৯ এপ্রিল ‘আমার স্বাস্থ্য’-এর প্রতিবেদনটিতে ‘ট্রান্স রেক্টাল আল্ট্রাসাউন্ড’ কে ‘ট্রান-রেক্টাল আন্ডারসাউন্ড’ (ট্রাস) এবং অর্কিডেক্টমি কে, ‘অর্কিডটেটোমি’ লেখা হয়েছে। পাশাপাশি ‘‘বিনাইন হল হরমোন ঘটিত। অনেক সময় কিডনির সমস্যা থেকেও হয়।’’
‘‘পিএসএ-৪ এর উপরে থাকলে কী চিকিৎসা প্রয়োজন? বিনাইন টিউমার ধরে চিকিৎসা শুরু হবে।’’ লেখার এই অংশটি বর্জন করতে হবে। এই অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য আমরা আন্তরিক ভাবে দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Doctor
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE