প্রতীকী ছবি।
ডিমের সবচেয়ে শক্ত অংশ ডিমের খোসা। যার বেশির ভাগটাই তৈরি ক্যালসিয়াম কার্বোনেট দিয়ে। বাকিটা প্রোটিন ও মিনারেল। ক্যালসিয়াম আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
গত এক দশক ধরে ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট হিসেবে ডিমের খোলার গুঁড়ো ব্যবহৃত হয়ে আসছে। কারণ ডিমের খোলায় ক্যালসিয়ামের পরিমাণ ৪০ শতাংশ। ফলে মাত্র ১ গ্রাম ডিমের খোলা গুঁড়ো থেকেই পাওয়া যায় ৩৮১-৪০১ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম।
সাধারণত একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতি দিন যতটা ক্যালসিয়াম প্রয়োজন, প্রায় ১,০০০ মিলিগ্রাম, তার অর্ধেক একটি ডিমের খোলা থেকেই পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন: এক দিনে কতগুলো ডিম খাওয়া উচিত?
আরও পড়ুন: তাড়াতাড়ি রোগা হতে ডিমের সঙ্গে খান এই ৩ খাবার
এমনকী, বাজারচলতি পিউরিউফায়েড ক্যালসিয়াম কার্বোনেটের তুলনায় ডিমের খোলা গুঁড়ো শরীরে শোষণও ভাল হয় বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। এ ছাড়াও ক্যালসিয়ামের পাশাপাশি ডিমের খোলায় স্ট্রোনটিয়াম, ফ্লুওরাইড, ম্যাগনেশিয়াম ও সেলেনিয়ামের মতো মিনারেল থাকে। হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য ক্যালসিয়ামের পাশাপাশি এই মিনারেলগুলোও অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
মেনোপজের পর মহিলাদের অস্টিওপোরেসিসের সমস্যা দূর করতে চিকিত্সকরা ডিমের খোলা গুঁড়ো খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। সেই সঙ্গেই ভিটামিন ডি৩ ও ম্যাগনেশিয়াম সাপ্লিমেন্ট শরীরে মিনারেলের ঘনত্ব বাড়িতে অস্টিওপোরেসিসের ঝুঁকি কমায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy