প্রিয়ঙ্কা গাঁধী বঢড়া কী শর্তে, কত জমি পেয়েছেন আপাতত তা প্রকাশ করা যাবে না বলে মঙ্গলবার রায় দিল হিমাচল প্রদেশের উচ্চ আদালত।
হিমাচলের সিমলায় একটি গ্রীষ্মাবাস বানাচ্ছেন প্রিয়ঙ্কা-রবার্ট। এ খবর নতুন নয়। কিন্তু তথ্যের অধিকার আইনের আওতায় জানতে চাওয়া হয়েছিল, প্রিয়ঙ্কা কী শর্তে সেই জমি পেয়েছেন। হিমাচলে ভিন্ রাজ্যের মানুষ চাইলেই জমি কিনে বাড়ি বানাতে পারেন না। সে জন্য রাজ্য সরকারের অনুমতি ও শর্ত মানতে হয়। প্রশ্ন ছিল, সে সব কি মেনেছিলেন প্রিয়ঙ্কা?
এ ব্যাপারে স্থানীয় তথ্য আধিকারিক ও জেলা তথ্য আধিকারিক শুরুতে কোনও তথ্য প্রকাশে রাজি হননি। কারণ, প্রিয়ঙ্কার তরফে জানানো হয়েছিল, এ ক্ষেত্রে তাঁর নিরাপত্তার ব্যাপারটি জড়িত। কিন্তু সেই যুক্তিতে সন্তুষ্ট না হয়ে গত ২৯ জুন রাজ্য তথ্য কমিশনের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ তাদের রায়ে জানিয়ে দেয়, রাজ্য প্রশাসনকে দশ দিনের মধ্যে জমি কেনা সংক্রান্ত তথ্যপ্রকাশ করতে হবে। তথ্যপ্রকাশ না করায় জেলা তথ্য আধিকারিকের কাছেও রাজ্য কমিশন কৈফিয়ত চায়। রাজ্য কমিশনের ওই নির্দেশেই এ দিন স্থগিতাদেশ জারি করেছে উচ্চ আদালত। প্রিয়ঙ্কার তরফে আর্জির ভিত্তিতেই আদালত এই রায় দিয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy