এবিভিপির জয়ী প্রার্থীরা। ছবি: পিটিআই।
জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় (জেএনইউ)-এর ছাত্র সংসদের চার শীর্ষ পদেই জিতলেন এসএফআই, এআইএসএ-র জোট। এই জোট প্রার্থীদের সমর্থন করেছিল কানহাইয়ার ছাত্র সংগঠন এআইএসএফ-ও। প্রেসিডেন্ট, ভাইস প্রেসিডেন্ট, জেনারেল সেক্রেটারি এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি এই চার পদই দখলে রইল বাম ছাত্র জোটের। অন্য দিকে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়েও আবারও ক্ষমতায় ফিরল অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ (এবিভিপি)।
জেএনইউতে প্রেসিডেন্ট পদে জিতেছেন মোহিত পাণ্ডে। ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে অমল পিপি, জেনারেল সেক্রেটারি শতরূপা চক্রবর্তী এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি পদে জিতেছেন তাবরেজ হাসান।
দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের লড়াইয়ে তিন শীর্ষ পদই নিজেদের দখলে রাখল এবিভিপি। প্রেসিডেন্ট, ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং সেক্রেটারি- ইউনিয়নের এই তিন পদেই জিতেছেন এবিভিপি প্রার্থীরা। কিন্তু এনএসইউআই-এর কাছে এ বার তাদের খোয়াতে হল জয়েন্ট সেক্রেটারির আসন। গত দু’বছরই প্রবল গেরুয়া হাওয়ায় চারটে পদের চারটেতেই জিতেছিল এবিভিপি।
প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী এবিভিপি-র অমিত তানওয়ার পেয়েছেন ১৬,৩৫৭ ভোট। তাঁর জয়ের ব্যবধান ৪,৬৮০। সংঘ পরিবারের ছাত্র সংগঠন এবিভিপি-র প্রিয়ঙ্কা ছবরি জিতেছেন ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে। পেয়েছেন ১৫,৫৯২ ভোট। ১৫,৫১৮ ভোট পেয়ে সেক্রেটারি হলেন অঙ্কিত সাঙ্গোয়ান।
দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বার তুলনামূলক ভাল ফল করল কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন এনএসইউআই (ন্যাশনাল স্টুডেন্টস’ ইউনিয়ন অব ইন্ডিয়া)। ইউনিয়নের জয়েন্ট সেক্রেটারি পদে এবিভিপি প্রার্থীকে হারিয়ে দিয়েছেন এনএসইউআই-এর মোহিত গরিদ।
তবে এ বার ভোটে সবচেয়ে বড় চমক দিল নোটা। এ বারই প্রথম নোটার অপশন রাখা হয়েছিল দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ ভোটে। নোটায় পড়েছে মোট ১৭,৭১২ ভোট।
আরও পড়ুন:
কানহাইয়ার উল্টো পথে গেলেন না কারাট-জায়া
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy