—ফাইল চিত্র।
কাশ্মীর প্রশ্নে দমননীতি ছেড়ে আলোচনার রাস্তায় ফেরার উদ্যোগকে স্বাগত জানাল সব দল। আজ উপ-রাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নায়ডুর দেওয়া মধ্যাহ্নভোজে এই সিদ্ধান্তকে সরকারের দেরিতে হলেও বোধোদয় বলে ব্যাখ্যা করেছেন বিরোধী নেতারা।
গতকালই আলোচনার মাধ্যমে জম্মু-কাশ্মীরের সমস্যা সমাধানের জন্য মধ্যস্থতাকারী হিসেবে দীনেশ্বর শর্মাকে দায়িত্ব দিয়েছে সরকার। আজ সরকারের ওই উদ্যোগকে স্বাগত জানান কংগ্রেস নেতা গুলাম নবি আজাদ। তাঁর কথায়, ‘‘দেরিতে হলেও নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছে সরকার।’’ কাশ্মীরের নেতা গুলাম নবি এই সিদ্ধান্তে আশাবাদী হলেও, আর এক কংগ্রেস নেতা আনন্দ শর্মা কিন্তু এখনও কিছুটা সন্দিহান। তাঁর কথায়, ‘‘দেখতে হবে মধ্যস্থতাকারী কার সঙ্গে কথা বলছেন, কাদের কাছে বৈঠকে বসার আমন্ত্রণ যাচ্ছে।’’ তবে বিরোধীরা নিশ্চিত যে হুরিয়ত-সহ সব শিবিরের সঙ্গে কথা বলা না হলে এই আলোচনা কার্যত অর্থহীন হয়ে পড়বে।
হুরিয়ত নেতাদের শেষ পর্যন্ত আলোচনার টেবিলে ডাকা হবে কিনা সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব অবশ্য দীনেশ্বর শর্মার উপরে ছেড়ে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। আজ এই সংক্রান্ত একটি প্রশ্নের উত্তরে তিনি ফের জানান, ‘‘কাকে ডাকা হবে, কে বৈঠকে আসবে তা ঠিক করার দায়িত্ব মধ্যস্থতাকারীর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। সরকার এর মধ্যে কোনও নাক গলাবে না।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy