কাটাপ্পা কেন বাহুবলীকে মারল? এই উত্তর পেতে আর অপেক্ষা মোটে কয়েক দিনের। এখন থেকেই উত্তেজনার পারদ চড়ছে বাহুবলীপ্রেমীদের মধ্যে। ২৮ এপ্রিল মুক্তি পাবে ‘বাহুবলী ২: দ্য কনক্লুশন’।
মুক্তির আগেই অভিনব উপায়ে পছন্দের ছবিকে স্বাগত জানালেন রাজেশ পটেল ও মণীশ পটেল। আহমদাবাদের এই দুই বাহুবলী ফ্যান তৈরি করলেন ‘বাহুবলী থালি’। কেমন সেই থালি? মেনুই বা কী?
আমদাবাদে রাজওয়াদুর নামে একটি রেস্তোরাঁর মালিক তাঁরা। বাহুবলী বলতে অজ্ঞান। হঠাৎই সিদ্ধান্ত নেন, তাঁদের পছন্দের ছবি মুক্তির আগে নতুন কিছু করলে কেমন হয়? যেমন ভাবা তেমনই কাজ। হরেক পদে সাজিয়ে তৈরি করে ফেললেন বাহুবলী স্পেশ্যাল থালি।
২০১৫-তে এসএস রাজামৌলি-র বাহুবলীর প্রথম পর্ব দেখার পর থেকেই এই সিনেমার প্রেমে পড়ে গিয়েছিলেন রাজেশ ও মণীশ। সামনেই মুক্তি পাবে বাহুবলীর পরবর্তী পর্ব। এই মুহূর্তে সারা দেশই যেন বাহুবলী জ্বরে আক্রান্ত। রাজেশ ও মণীশ ঠিক করেন, তাঁদের হোটেলকে জনপ্রিয় করে তোলার এটাই সেরা সময়। অস্ত্র অবশ্যই তাঁদের পছন্দের বাহুবলী।
এক নজরে বাহুবলী থালি
আরও পড়ুন: ‘বাহুবলী: দ্য কনক্লুশান’-এ তিনটি চরিত্রে দেখা যাবে প্রভাসকে?
এমনিতেই আমদাবাদে ‘ভিলেজ থিমড’ রেস্তোরাঁ হিসাবে বেশ জনপ্রিয় রাজওয়াদু। এখানকার খাঁটি গুজরাতি এবং রাজস্থানী খাবারের যথেষ্ট সুনাম রয়েছে স্থানীয়দের মধ্যে। রাজেশ ও মণীশ সিদ্ধান্ত নেন, গুজরাতি আর রাজস্থানী থালির পাশাপাশি তাঁদের অতিথিদের ‘বাহুবলী থালি’ ও অফার করা হবে। সিনেমার কথা মাথায় রেখে নতুন ধরনের এই থালিতে রাখা হয়েছে নানান ধরনের ‘রয়্যাল’ খাবার। মেনুর প্রতিটি খাবারের মধ্যেই রয়েছে ভিন্ন স্বাদ আর ভিন্ন ভিন্ন গন্ধের মেলবন্ধন।
রাজওয়াদু রেস্তোরাঁর ম্যানেজার বিপিন পটেল জানালেন, বাহুবলী থালিতে প্রথমেই থাকে দু’ধরনের ওয়েলকাম ড্রিঙ্কস, পাঁচ ধরনের নোনতা খাবার, পাঁচ রকমের মিষ্টি, সাত ধরনের মেন কোর্স। তার মধ্যে রয়েছে দু’ধরনের চাপাটি, দু’ধরনের ফ্লেভারের রাইস। সঙ্গে থাকে স্যালাড, পাঁপড়, আচারও।
কেন হঠাৎ এল এই ভাবনা? ‘‘অনেক ধরনের থালিই তো হয়, তাহলে বাহুবলী থালি কেন হবে না?’’—সোজাসাপ্টা উত্তর বিপিনের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy