ফাইল চিত্র।
দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে এবিভিপি-র হারের পরেই মুখ খুললেন শহিদ জওয়ানের কন্যা গুরমেহর।
চলতি বছরের শুরুতে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের রামজস কলেজে এবিভিপি-র বিরুদ্ধে গুণ্ডাগিরি করে আলোচনা সভা বন্ধ করার অভিযোগ উঠেছিল। সোশ্যাল মিডিয়ায় তার প্রতিবাদ করে লেডি শ্রীরাম কলেজের ২০ বছরের ছাত্রী গুরমেহর কৌর বিজেপির নেতা-মন্ত্রীদের তোপের মুখে পড়েছিলেন। গুরমেহরের দেশপ্রেম নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছিল। চাপের মুখে দিল্লি ছেড়েই চলে যান গুরমেহর। তবে আজ গুরমেহর বলেছেন, ‘‘ছাত্রছাত্রীরা তাঁদের বিশ্ববিদ্যালয় ফিরে পেয়েছে। তাঁরা প্রমাণ করে দিয়েছে, গুণ্ডাগিরি সহ্য করা হবে না।’’ হারের পরে বিজেপি-এবিভিপির নেতারা মুখে কুলুপ এঁটেছেন। ঘরোয়া স্তরে তাঁদের দাবি, বামপন্থী সংগঠনগুলি ভোট কেটে কংগ্রেসকে সুবিধা করে দিয়েছে। তবে জেএনইউ-র প্রাক্তন ছাত্রনেত্রী কবিতা কৃষ্ণণের মন্তব্য, ‘‘এটা স্পষ্ট যে, গায়ের জোরে ক্যাম্পাস দখলের চেষ্টা আর বোধবুদ্ধি-প্রশ্নের উপর সাঁজোয়া ট্যাঙ্ক চালিয়ে দেওয়ার উল্টো ফল হচ্ছে।’’ দিল্লির কংগ্রেস নেতা অজয় মাকেনের যুক্তি, ‘‘৯ সেপ্টেম্বর ভোটগ্রহণ ঠিক হলেও তা পিছিয়ে ১২ সেপ্টেম্বর করা হয়। যাতে স্বামী বিবেকানন্দের শিকাগো বক্তৃতার ১২৫-তম বার্ষিকী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতা দিয়ে প্রভাবিত করা যায়। কিন্তু সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy