দ্বিতীয় দফার বন্যায় অসমে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২৩। নিখোঁজ ১০ জন। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে পশুমৃত্যুর সংখ্যা। কাজিরাঙার ৯৫ শতাংশই জলের তলায়। গ্রামে ঘুরে বেড়াচ্ছে গন্ডার। বন্যায় ২৫টি জেলার ৩২০০ গ্রামে প্রায় ৩২ লক্ষ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত। দুই লক্ষাধিক মানুষ ৫৫৬টি ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় নিয়েছেন।
আরও পড়ুন: বাঁধভাঙা ক্ষয়ক্ষতি
আরও পড়ুন: উদ্ধারে এনডিআরএফ
দেখুন ভিডিও
ভিডিও সংগৃহীত।
কাজিরাঙায় গত ২৪ ঘণ্টায় জলে ডুবে একটি হাতি ও সাতটি হগ ডিয়ার মারা গিয়েছে। উদ্ধার হয়েছে তিনটি গন্ডার শাবক সমেত ২৬টি প্রাণী। ১৯৮৮ সালের পরে এত বড় আকারের বন্যা কাজিরাঙায় হয়নি। বিশ্বনাথ জেলার চতিয়ায় বুনো শুয়োরের আক্রমণে রেণুকা দেবী ও ইন্দ্র বাহাদুর গুরুংয়ের মৃত্যু হয়। জুরিয়ায় বুনো শুয়োরের আক্রমণে চার গ্রামবাসী জখম হওয়ার পরে তাকে পিটিয়ে মারা হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy