প্রতীকী ছবি।
ছক ছিল স্ত্রী কোমলকে খুন করে পালিয়ে যাওয়ার। খুনের পর দুর্ঘটনার গল্প ফেঁদে পরিকল্পনা মতো ঠিক পথেই এগোচ্ছিল মনোজ কুমার। কোমলের এক বন্ধুকে ফোন করে দুর্ঘটনার কথাও বলেছিল সে। কিন্তু তাতে বিশ্বাস হয়নি ওই বন্ধুর। তিনিই পুলিশকে সব জানান। শেষ মুহূর্তে পুলিশের জালে ধরা পড়ে উত্তর দিল্লির বাসিন্দা মনোজ। জেরায় পুলিশের কাছে স্ত্রীকে গলায় তার জড়িয়ে খুনের কথা স্বীকার করেছেন তিনি।
২০১৫ সালে জুলাই মাসে মনোজের সঙ্গে বিয়ে হয় কোমলের। কিন্তু, মাত্র ছ’মাসের মধ্যেই শুরু হয় পারিবারিক অশান্তি। বেড়াতে যাওয়াকে কেন্দ্র করে প্রথম ঝামেলা শুরু হয়। শেষ পর্যন্ত মনোজের সঙ্গে অশান্তির জেরে এ বছরের মে মাসে রঘুবীরনগরে নিজের বাড়িতে চলে আসেন কোমল।
আরও পড়ুন: স্কুলের ফি দিতে পারেনি বলে বিবস্ত্র করে হাঁটানো হল দুই শিশুকে!
গত শুক্রবার রঘুবীরনগরে শ্বশুর বাড়িতে আসে মনোজ। স্ত্রী কোমলকে চমকে দেওয়ার নাম করে স্থানীয় বোনটা পার্কে নিয়ে যায় মনোজ। সেখানেই কোমলকে খুন করেন বলে পুলিশের জেরায় স্বীকার করেছেন মনোজ। পার্কের যেখানে স্ত্রী কোমলকে খুন করেছেন, সেই জায়গাটাও পুলিশকে চিনিয়ে দিয়েছে মনোজ। কোমলের দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy