প্রতীকী ছবি।
বেতন বৃদ্ধির দাবিতে হরতাল। বারাণসী বিমানবন্দরে বুধবার ইন্ডিগো বিমান সংস্থার যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়বেন বলে আশঙ্কা ছিল। কিন্তু সেটা এড়ানো গিয়েছে বলে বিমান সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে।
বিমানবন্দরের মাটি ছোঁয়ার পরে বিমানের দেখভাল, যাত্রীদের মানপত্র নামানোর কাজ যাঁরা করেন, তাঁদের বলা হয় গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং এজেন্সি। বিভিন্ন বিমান সংস্থা বিভিন্ন বিমানবন্দরে নানা সংস্থাকে এই কাজের জন্য ব্যবহার করে। বারাণসীতে ইন্ডিগোর হয়ে এই কাজটি সামলায় জিভি ইন্ডিয়া সার্ভিসেস নামে একটি সংস্থা। তাদেরই ৫৬ জন কর্মী এ দিন সকাল সাড়ে ছ’টা থেকে ধর্মঘটে গিয়েছেন। তার জেরে স্বাভাবিক ভাবেই, উড়ান চলাচলে ব্যাঘাত ঘটেনি। কিন্তু যাত্রীদের মালপত্র নেওয়ার ক্ষেত্রে বড় ধরনের ভোগান্তি হওয়ার আশঙ্কা ছিল। বস্তুত সকালের দিকে সেই সমস্যা কিছুটা হয়েওছিল। তবে ইন্ডিগোর দাবি, ধর্মঘটী কর্মীদের সঙ্গে বৈঠকে বসে তাঁরা যাত্রী-দুর্ভোগ এড়াতে পেরেছেন। কর্মীদের দাবিদাওয়ার ব্যাপারে জিভি কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ব্যাখ্যা চাওয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে।
বারাণসীর লালবাহাদুর শাস্ত্রী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ডিরেক্টর অনিল কুমার রাইও বলেছেন, বিমানবন্দরের কাজকর্ম খুব বেশি ব্যাহত হয়নি। তবে কর্মীরা যেহেতু বিনা নোটিসে ধর্মঘটে গিয়েছেন, সে জন্য চাইলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে বলে রাইয়ের বক্তব্য। এ দিন সকাল এগারোটায় তিনি সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েোছিলেন যে, হঠাৎ ধর্মঘটের জেরে ইন্ডিগো যাত্রীদের পরিষেবা দিতে অসুবিধা হচ্ছে বিমানবন্দরে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy