কেজরীবাল, মায়াবতীর মতো বিরোধী দলের নেতা-নেত্রীরা ইভিএমের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। তবে ভোটে ইভিএম ব্যবহারে আস্থা জানিয়ে রাজ্যসভায় বিজেপির পাশে দাঁড়াল তৃণমূল।
নির্বাচনী সংস্কার নিয়ে বিতর্কে রাজ্যসভায় তৃণমূল সাংসদ মুকুল রায় আজ বলেন, ‘‘ইভিএম ব্যবস্থা চালু হওয়ায় ভোটে কারচুপি আটকানো সম্ভব হয়েছে।’’ অথচ, উত্তরপ্রদেশ, পঞ্জাবের ভোটে বিজেপি ইভিএমে কারচুপি করেছে বলে অভিযোগ এনেছেন মায়াবতী, কেজরীবাল। মায়াবতীর পাশে দাঁড়িয়েছেন কংগ্রেসের অজয় মাকেন। ইভিএমের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠকও করেন আপ নেতা কেজরীবাল। ইভিএম প্রশ্নে তৃণমূল যাতে আপের পাশে থাকে সে জন্য ডেরেক ও’ব্রায়েনের মাধ্যমে মমতাকে বার্তা পাঠান কেজরীবাল।
দলের বৈঠকে ডেরেক দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর প্রস্তাবের পক্ষে দাঁড়ানোর জন্য সওয়াল করলেও আপত্তি তুলে মুকুল রায় বলেন, বিজেপি জনতার রায় নিয়ে জিতে এসেছে। সুতরাং ইভিএমের বিরুদ্ধে সরব হওয়ার অর্থ হল জনতার রায়কে চ্যালেঞ্জ করা। পশ্চিমবঙ্গেও তৃণমূল জিতলে বিরোধীরা ইভিএমে কারচুপি নিয়ে সরব হন। ফলে এখন ইভিএম নিয়ে সরব হলে রাজ্যে বিরোধীদের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়া হবে। বৈঠকে মুকুলের বক্তব্যকে সমর্থন করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy