Here are the Bollywood celebs who have had to spend time behind bars dgtl
Entertainment Gallery
সলমন থেকে শাহরুখ, জেলে যেতে হয়েছিল এই বলি তারকাদের
কেউ বা স্বল্প সময়ের জন্য, আবার কেউ বা দীর্ঘমেয়াদী, নানা সময় আইন ভাঙা বা সংবিধান বিরোধী কার্যকলাপের জন্য জেলে গিয়েছিলেন বলিউডের এই তারকারা। এক ঝলকে দেখে নিন এই তারকাদের নাম।
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২২ মে ২০১৮ ১০:০৮
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১১
কেউ বা স্বল্প সময়ের জন্য, আবার কেউ বা দীর্ঘমেয়াদী, নানা সময় আইন ভাঙা বা সংবিধান বিরোধী কার্যকলাপের জন্য জেলে গিয়েছিলেন বলিউডের এই তারকারা। এক ঝলকে দেখে নিন এই তারকাদের নাম।
০২১১
সলমন খান: ১৯৯৮ সালে জোধপুরে ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির শুটিং চলার সময় বিশ্নোই সম্প্রদায়ের কঙ্কনি গ্রামে নিজের রাইফেল থেকে গুলি করে দু’টি কৃষ্ণসার হরিণ মারেন সলমন। বন্যপ্রাণ আইনে ২০ বছর ধরে মামলা চলার পর গত মাসে তাঁকে পাঁচ বছরের সাজা দেয় আদালত। তবে, একরাত জেলে কাটিয়েই জামিনে মুক্তি পেয়ে যান বলিউডের ‘ভাইজান’।
০৩১১
টুইঙ্কল খন্না: জনপ্রিয় ব্যান্ড ‘ল্যাকমে’র ফ্যাশন শো-তে নিজের স্ত্রী টুইঙ্কল খন্নাকে দিয়ে প্যান্টের জিপ খোলানোর জন্য বেশ সমালোচিত হয়েছিলেন অক্ষয় কুমার। পাবলিক শো-তে এমন আচরণের জন্য জেলে যেতে হয়েছিল টুইঙ্কলকে। পরে, অবশ্য ৯৫০ টাকা ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন পেয়েছিলেন তিনি।
০৪১১
সঞ্জয় দত্ত: জীবনের নানা চড়াই উৎরাই পেরিয়েছেন সঞ্জয়। ১৯৯৩ এর মুম্বইয়ে ধারাবাহিক বিস্ফোরণের ঘটনায় বেআইনি অস্ত্র রাখার দায়ে ৫ বছরের কারাবাস হয় সঞ্জয়ের। ২০০৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে জামিনে মুক্তি পান। ২০১৩-র ১৬ মে টাডা কোর্টে আত্মসমর্পণ করেন। শেষ পর্যন্ত সংশোধনাগারে ভাল আচরণের জন্য সঞ্জয়কে মুক্তি দেওয়ার প্রস্তাবে অনুমোদন দেয় মহারাষ্ট্র সরকার।
০৫১১
শাইনি আহুজা: পরিচারিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে ২০০৯ সালে গ্রেফতার করা হয় ‘গ্যাংস্টার’ অভিনেতা শাইনিকে। নিম্ন আদালতে তাঁর জামিনের আবেদন খারিজ হয়ে যায়। দীর্ঘ সময়ের জন্যই কারাগারে কাটাতে হয় অভিনেতাকে।
০৬১১
ফারদিন খান: কেরিয়ারের মধ্যগগনেই ড্রাগ পাচারের অভিযোগ ওঠে ফারদিন খানের বিরুদ্ধে। ২০০১ সালে লক্ষ টাকার কোকেন-সহ ফারদিনকে গ্রেফতার করে নারকোটিক কন্ট্রোল ব্যুরোর (এনসিবি) গোয়েন্দারা। জেল থেকে বেরিয়ে আসার পর কেরিয়ারেও ইতি পড়ে যায় অভিনেতার।
০৭১১
সোনালি বেন্দ্রে: ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির শুটিংয়ের সময় জোধপুরে কৃষ্ণসার হরিণ হত্যায় সলমনের সঙ্গ দেওয়ার অভিযোগে মামলা দায়ের হয় সোনালির নামেও। পরে, ২০০১ সালে একটি ম্যাগাজিনে ফটোশুটের সময় ধর্মীয় নামাবলী লেখা হলুদ কুর্তা পড়ে অশালীন ভাবে পোজ দেওয়ার অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। তবে, গ্রেফতারির কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই জামিন নিয়ে জেল থেকে বেরিয়ে আসেন নায়িকা।
০৮১১
জন আব্রাহাম: নিজের মোটবাইক প্রীতির কথা প্রকাশ্যেই স্বীকার করেছেন অভিনেতা। ২০০৬ সালে বেলাগাম গতিতে ড্রাইভিং ও দুই পথচারীকে ধাক্কা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে তাঁর বিরুদ্ধে। ৬ বছর মামলা চলার পর শেষে ১৫ দিনের জন্য জেলে হতে হয়েছিল জনকে।
০৯১১
অঙ্কিত তিওয়ারি: ‘আশিকি-টু’ সিনেমায় অঙ্কিতের গাওয়া গান ‘শুন রাহা হ্যায় না তু’ একসময় হিট লিস্টে ছিল। কেরিয়ারের মাঝপথেই ২০১৪-এ ধর্ষণের অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার হন অঙ্কিত। অভিযোগ ছিল,বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে বান্ধবীকে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে ধর্ষণ করেন অঙ্কিত।
১০১১
সইফ আলি খান: ২০১২ সালে মুম্বইয়ের তাজ হোটেলের ওয়াসাবি রেস্তোঁরায় কয়েক জনের সঙ্গে ঝগড়া-মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন সইফ। অভিযোগ ছিল, তাঁর স্ত্রী করিনা ও বলিউডেরই কয়েক জন সহকর্মীকে কটাক্ষ করায় উত্তেজিত হয়ে রেস্তোরাঁর ভিতরেই একজনকে মেরে নাক ফাটিয়ে দেন ছোটে নবাব। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩২৫ ধারায় গ্রেফতার করা হয় সইফকে। পরে অবশ্য জামিন দিয়ে ছাড়া পেয়ে যান তিনি।
১১১১
শাহরুখ খান: ১৯৯৪ সালে ‘কভি হাঁ কভি না’ ছবির শুটিং চলার সময় এক সাংবাদিককে হুমকি দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় শাহরুখকে। জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর শাহরুখ বলেছিলেন, ‘‘থানা থেকে স্ত্রী ও আইনজীবীকে ফোন না করে আমি ওই সাংবাদিককে ফোন করে ফের একবার হুমকি দিয়েছিলাম।’’