Take a look at the bad habits of Bollywood celebrities dgtl
বলিউড তারকাদের এই অদ্ভুত অভ্যাসগুলোর কথা কী আগে কখনও শুনেছেন?
এই স্বভাব আপনার-আমার নয়, তাঁদের যাঁদের ‘লার্জার দ্যান লাইফ’। এক নজরে দেখে নিন বলি অভিনেতাদের এমনই কিছু অদ্ভুত অভ্যাস।
সংবাদ সংস্থা
মুম্বইশেষ আপডেট: ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ১৩:২৭
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১১
বইয়ের পোকা ছোটে নবাব। বইয়ের নেশা তাঁকে এতটাই তাড়িয়ে বেড়ায় যে, বাথরুমে একটি লাইব্রেরি অবধি বানিয়ে নিয়েছেন সেফ আলি খান।
০২১১
হতে পারেন তিনি ‘মিস্টার পারফেকশনিস্ট’ বা ‘মিস্টার প্যাশনেট’। তবে রোজ স্নান করা নাকি আমির খানের না পসন্দ। এমনকী তাঁর এই অভ্যাস নিয়ে নাকি বেজায় রাগ স্ত্রী কিরণের। সংবাদ মাধ্যমকেও সে কথা জানিয়েছিলেন কিরণ।
০৩১১
স্নিকার্স বড় পছন্দ করেন শাহরুখ খান। স্নিকার্স ছাড়া অন্য কোনও জুতো বিশেষ পড়তে দেখা যায় না বলিউডের বেতাজ বাদশাকে। তবে দিনে একবারই জুতো খোলেন শাহরুখ। আর বাকি সব সময়ই তিনি জুতো পরে থাকেন।
০৪১১
ডেন্টাল কিট্স নিয়ে ঘোরাফেরা করেন আয়ুস্মান খুরানা। শুধু চুম্বন দৃশ্য নয়। যে কোনও শটের আগে একবার টুক করে দাঁত মেজে নেন এই অভিনেতা।
০৫১১
সব কথাতেই ‘টাচ উড’ বলার এক অদ্ভুত অভ্যাস রয়েছে ববি দেবলের। ববি যাই বলেন তার আগে একবার কাঠ স্পর্শ করা তাঁর কাছে ভয়ানক জরুরি।
০৬১১
একটু চিন্তা হলে যে কোনও মানুষকে নখ কাটতে দেখা যায়। তবে করিনা কপূরকে বেশির ভাগ সময়েই নখ কাটতে দেখা যায়। মিডিয়ার নজর থেকে আড়াল করার চেষ্টা করলেও সকলেরই নজরে এসেছে করিনার এই বদ অভ্যাস।
০৭১১
প্রেস কনফারেন্স হোক বা কারও সঙ্গে কথা বলা, যাই হোক না কেন, জন আব্রাহাম সব সময় পা নাড়াতেই থাকেন। পা নাড়ানোর এমন অভ্যাস নিয়ে জনের বন্ধু-বান্ধব থেকে পরিবার সকলের আপত্তি।
০৮১১
বদ্ধ স্নানাগারে স্নান করতে ঘোর আপত্তি সুস্মিতা সেনের। তাই বাড়ির খোলা টেরেসেই বানিয়ে নিয়েছেন বাথটব। আর সেখানেই স্নান করেন সুস্মিতা সেন।
০৯১১
একটা নয়, এক হাতে দু-দুটো ঘড়ি পড়তে পছন্দ করেন বিগ বি। একটি ঘড়িতে থাকে ভারতীয় সময়, আরেকটিতে যেখানে যাচ্ছেন সেখানকার সময়। আবার এক সঙ্গে দুই হাত দিয়েই লিখতে পছন্দ করেন অমিতাভ বচ্চন।
১০১১
প্রাতঃকৃত্য সারার সময় জিতেন্দ্রর একটি করে পেপে চাইই চাই। বাথরুমে ঢোকার সময় পেপেটি না পেলে বেজায় চটে যান জিতেন্দ্র।
১১১১
প্রত্যেক ১৫ মিনিট অন্তর নিজের পা ধুয়ে থাকেন সানি লিওন। তাঁর এহেন অভ্যাসে সমস্যায় পড়তে হয়েছিল ‘জিসম ২’এর পরিচালককে। শুটিং অবধি পিছিয়ে দিতে হয়েছিল।