Advertisement
২০ এপ্রিল ২০২৪
Health

চোখ ভাল রাখার ছ’টি সহজ উপায়

পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চোখ। চোখের সামান্যতম সমস্যাও অনেক বড় বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। হারাতে পারেন দৃষ্টিশক্তিও। আজ ‘ওয়ার্ল্ড ভিশন ডে’। জেনে নিন, চোখ ভাল রাখায় কয়েকটি সহজ উপায়।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ১২ অক্টোবর ২০১৭ ১৯:০১
Share: Save:
০১ ০৬
ফল ও সব্জি: চোখ ভাল রাখতে গাজরের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাক-সব্জি, বাদাম, কমলালেবু খান। টাটকা শাক-সব্জিতে থাকে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন ‘এ’ এবং ভিটামিন ‘সি’। যা চোখের কর্নিয়া ভাল রাখতে সাহায্য করে। ছানি পড়ার হাত থেকেও বাঁচায়।

ফল ও সব্জি: চোখ ভাল রাখতে গাজরের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাক-সব্জি, বাদাম, কমলালেবু খান। টাটকা শাক-সব্জিতে থাকে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন ‘এ’ এবং ভিটামিন ‘সি’। যা চোখের কর্নিয়া ভাল রাখতে সাহায্য করে। ছানি পড়ার হাত থেকেও বাঁচায়।

০২ ০৬
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড চোখের স্নায়ুকোষগুলিকে সুস্থ রাখে। রেটিনাকে সুরক্ষিত রাখে। তাই চোখ ভাল রাখতে স্যামন, টুনা, হ্যালিবাটের মতো ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ মাছ খান।

ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড চোখের স্নায়ুকোষগুলিকে সুস্থ রাখে। রেটিনাকে সুরক্ষিত রাখে। তাই চোখ ভাল রাখতে স্যামন, টুনা, হ্যালিবাটের মতো ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ মাছ খান।

০৩ ০৬
ধূমপান ছাড়ুন: অতিরিক্ত ধূমপান চোখের ক্ষতি করে। রেটিনা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। পাশাপাশি, এর ফলে ক্ষতি হয় চোখের স্নায়ুকোষগুলিরও।

ধূমপান ছাড়ুন: অতিরিক্ত ধূমপান চোখের ক্ষতি করে। রেটিনা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। পাশাপাশি, এর ফলে ক্ষতি হয় চোখের স্নায়ুকোষগুলিরও।

০৪ ০৬
চোখে জলের ঝাপটা: দিনে ১০ থেকে ১৫ বার চোখে জলের ঝাপটা দিন। তাতে চোখ ঠান্ডা থাকে। চোখ আর্দ্র হয় ও রক্তসঞ্চালন বাড়ে। তবে বরফজল বা মাত্রাতিরিক্ত গরম জল দেবেন না।

চোখে জলের ঝাপটা: দিনে ১০ থেকে ১৫ বার চোখে জলের ঝাপটা দিন। তাতে চোখ ঠান্ডা থাকে। চোখ আর্দ্র হয় ও রক্তসঞ্চালন বাড়ে। তবে বরফজল বা মাত্রাতিরিক্ত গরম জল দেবেন না।

০৫ ০৬
পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতি দিন রাতে পর্যাপ্ত ঘুমের ফলে চোখ ভাল থাকে। ঘুমের সময় চোখের পেশি শিথিল হয়। চোখও সতেজ থাকে। কম ঘুমে চোখের পেশিতে চাপ পড়ে। ফলে চোখ জ্বালা হতে পারে।

পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতি দিন রাতে পর্যাপ্ত ঘুমের ফলে চোখ ভাল থাকে। ঘুমের সময় চোখের পেশি শিথিল হয়। চোখও সতেজ থাকে। কম ঘুমে চোখের পেশিতে চাপ পড়ে। ফলে চোখ জ্বালা হতে পারে।

০৬ ০৬
নিয়মিত চোখ পরীক্ষা: বছরে অন্তত দু’বার নিয়ম করে চোখ পরীক্ষা করানো জরুরি। এতে ছানি, গ্লুকোমা বা রেটিনার ম্যাকুলার ক্ষয়ের মতো মারাত্মক সমস্যা অল্পেই ধরা পড়ে।

নিয়মিত চোখ পরীক্ষা: বছরে অন্তত দু’বার নিয়ম করে চোখ পরীক্ষা করানো জরুরি। এতে ছানি, গ্লুকোমা বা রেটিনার ম্যাকুলার ক্ষয়ের মতো মারাত্মক সমস্যা অল্পেই ধরা পড়ে।

Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE