স্মার্টফোনের ব্যাটারির সমস্যা? এই অ্যাপগুলো ব্যবহার করছেন না তো!

আপনি কি মোবাইলে গেম খেলতে খুব ভালবাসেন? ‘প্লে স্টোর’ থেকে সারা দিন অনলাইন অ্যাপ ডাউনলোড করেন? জানেন, কী ক্ষতি করছেন মোবাইল ব্যাটারির? মোবাইল সিকিউরিটি ফার্ম এভিজি জানাচ্ছে, ১০টি এমন অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন যা আপনার মোবাইল ব্যাটারির মারাত্মক ক্ষতি করে।

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ১৯ নভেম্বর ২০১৭ ১৩:০৯

Share: Save:

০১ ১০

ক্যান্ডি ক্রাশ সাগা: অনলাইন দুনিয়ায় সবচেয়ে বেশি খেলা গেমগুলির মধ্যে একটি ক্যান্ডি ক্রাশ সাগা। এভিজি জানিয়েছে, এই গেম মোবাইলের ইন্টারনাল স্টোরেজ অনেক কমিয়ে দেয়, ব্যাটারির চার্জ ফুরোয় দ্রুত এবং ডেটা কনসামশন অনেক কমে যায়।

০২ ১০

পেট রেসকিউ সাগা: অনলাইনে এই গেমটিও খুব জনপ্রিয়। ক্যান্ডি ক্রাশের মতোই এই গেমটিও মোবাইলের ডেটা এবং স্টোরেজ কনসামশন অনেক কমিয়ে দেয়, ক্ষতি করে ব্যাটারির।

০৩ ১০

ক্ল্যাশ অফ ক্ল্যান্স: নেট দুনিয়ায় খুবই জনপ্রিয় এই মোবাইল গেম। কিন্তু এভিজির সতর্কবার্তা, এই গেম ব্যাটারির মারাত্মক ক্ষতি করে।

০৪ ১০

গুগল প্লে সার্ভিস: গুগল প্লে সার্ভিস থেকে সারা দিন নিত্য নতুন অ্যাপ্লিকেশন বা গেম ডাউনলোড করছেন? সাবধান! এই অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপটি আপনার মোবাইলের ইন্টারনাল স্টোরেজ তছনছ করে দেবে।

০৫ ১০

ওএলএক্স: আজকাল বেশিরভাগেরই মোবাইলে এই অ্যাপটি ডাউনলোড করা থাকে। কিন্তু এভিজি জানাচ্ছে, এই অ্যাপটি অধিক মাত্রায় ব্যবহার করলে ব্যাটারির চূড়ান্ত ক্ষতি হয়, ইন্টারনাল স্টোরেজ কমে।

০৬ ১০

ফেসবুক: এভিজির তালিকায় ছ’নম্বরে রয়েছে ফেসবুকের নাম। এই অ্যাপটি স্মার্টফোন ব্যাটারির চার্জ দ্রুত কমিয়ে দেয়।

০৭ ১০

হোয়াট্‌সঅ্যাপ: সারা দিনই প্রায় এই অ্যাপটি ব্যবহার করেন গ্রাহকেরা। এভিজি জানাচ্ছে, এই মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশন ব্যাটারিরও ক্ষতি করে।

০৮ ১০

লুকআউট সিকিউরিটি অ্যান্ড অ্যান্টিভাইরাস: এই সিকিউরিটি অ্যাপটি মোবাইলে খুবই জনপ্রিয়। অ্যাপটি ভাইরাস এবং ম্যালওয়ারের হানা থেকে মোবাইলকে বাঁচালেও, ব্যাটারির মারাত্মক ক্ষতি করে বলেই জানাচ্ছে এভিজি।

০৯ ১০

ওয়েদার অ্যান্ড ক্লক উইজেট: এভিজির তালিকায় ন’নম্বরে রয়েছে এই অ্যাপ। নেট অন থাকলেই চটজলদি আবহাওয়ার রিপোর্ট হাতে পাওয়া যায়। সঠিক সময়ও দেখিয়ে দেয় অ্যাপ। কিন্তু, মোবাইল ব্যাটারির জন্য এটি মোটেই ভাল নয়।

১০ ১০

সলিটেয়ার: জানেন মোবাইলে জনপ্রিয় এই অ্যাপটি ব্যাটারির জন্য কতটা ক্ষতিকর? এভিজি জানাচ্ছে, এই অ্যাপের বেশি ব্যবহারে মোবাইল ব্যাটারির আয়ু ধীরে ধীরে কমতে থাকে।