পাকিস্তানের স্পট ফিক্সিং একাদশ গড়লে চান্স পেতে পারেন কারা
স্পট ফিক্সিংয়ের কথা উঠলেই কোনও না কোনও ভাবে উঠে আসে পাকিস্তানের নাম। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ফিক্সিংয়ের দায়ে অভিযুক্ত পাক ক্রিকেটারদের নিয়ে প্রথম একাদশ গড়লে তা কেমন দেখতে হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ১৮ অক্টোবর ২০১৭ ১৭:২৯
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১১
নাসির জামশেদ: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নাসিরের কেরিয়ার সবে শুরু হয়েছিল। কিন্তু স্পট ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত হওয়ায় সব ফর্ম্যাটের ক্রিকেট থেকেই তাঁকে নির্বাসিত করা হয়েছে।
০২১১
শাহজাইব হাসান: স্পট ফিক্সিংয় থেকে বাদ যাননি তরুণ এই পাকিস্তানি ক্রিকেটার।
০৩১১
সলমন বাট: ২০১৩ সালে ম্যাচ ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে ছিলেন সলমন। পরে তার জন্য ক্ষমাও চেয়ে নেন তিনি।
০৪১১
ওয়াসিম আক্রম: বিশ্ব ক্রিকেটে কিংবদন্তি বোলারদের মধ্যে অন্যতম আক্রম। আক্রমের পেস এবং সুইং মুগ্ধ করেছে ক্রিকেট প্রেমীদের। পাকিস্তানের আরেক তারকা আব্দুল কাদির একটা সময় বলেছিলেন যে আক্রমও ফিক্সিংয়ের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। যদিও এর কোনও প্রমাণ তিনি দিতে পারেননি।
০৫১১
শার্জিল খান: লতিফের মত শার্জিল খানও পাকিস্তান সুপার লিগে ফিক্সিংয়ের দায়ে অভিযুক্ত।
০৬১১
মহম্মদ আমের: ফিক্সিংয়ের দায়ে দীর্ঘ দিন অভিযুক্ত থাকার পর অবশেষে ২০১৬ সালে পাকিস্তানের জার্সি গায়ে কামব্যাক করেন আমের।
০৭১১
খালিদ লতিফ: পাকিস্তান সুপার লিগে স্পট ফিক্সিংয়ের নেপথ্যে ভূমিকা থাকার জন্য সম্প্রতি নির্বাসন করা হয়েছে খালিদ লতিফকে।
০৮১১
সেলিম মালিক: স্পট ফিক্সিংয়ের জন্য আজীবন ক্রিকেট থেকে নির্বাসিত করা হয় সালিম মালিককেও।
০৯১১
মহম্মদ আসিফ: স্পট ফিক্সিংয়ের দায়ে জড়িত থাকার জন্য সাত বছরের জন্য নির্বাসিত করা হয়েছে মহম্মদ আসিফকে।
১০১১
দানিশ কানেরিয়া: স্পট ফিক্সিংয়ের জন্য দানিশকে ক্রিকেট থেকে আজীবন নির্বাসন করে পাক ক্রিকেট বোর্ড।
১১১১
মহম্মদ নওয়াজ: স্পট ফিক্সিংয়ের জন্য দু’মাস ক্রিকেট থেকে নির্বাসিত হয়েছেন মহম্মদ নওয়াজ।