Advertisement
২৫ এপ্রিল ২০২৪

এই বিখ্যাত আম্পায়াররা অসাধারণ ক্রিকেটার ছিলেন

বছরের পর বছর দুরন্ত ফর্মে আম্পায়ারিং করছেন এঁরা। আম্পায়ার হিসেবে প্রত্যেকেই অত্যন্ত সফল। তবে এঁদের একটা অন্য পরিচয়ও আছে। কম বয়সে তাঁরা প্রত্যেকেই ছিলেন একেক জন অসাধারণ ক্রিকেটার।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৯:৫৬
Share: Save:
০১ ০৬
ম্যাচ পরিচালনার গুরুদায়িত্ব থাকে তাঁদের কাঁধে। সামান্য ভুলে সবার আগে আঙুল ওঠে তাঁদের দিকেই। সব বাধা সামলে বছরের পর বছর দুরন্ত ফর্মে আম্পায়ারিং করছেন এঁরা। আম্পায়ার হিসেবে প্রত্যেকেই অত্যন্ত সফল। তবে এঁদের একটা অন্য পরিচয়ও আছে। কম বয়সে তাঁরা প্রত্যেকেই ছিলেন একেক জন অসাধারণ ক্রিকেটার।

ম্যাচ পরিচালনার গুরুদায়িত্ব থাকে তাঁদের কাঁধে। সামান্য ভুলে সবার আগে আঙুল ওঠে তাঁদের দিকেই। সব বাধা সামলে বছরের পর বছর দুরন্ত ফর্মে আম্পায়ারিং করছেন এঁরা। আম্পায়ার হিসেবে প্রত্যেকেই অত্যন্ত সফল। তবে এঁদের একটা অন্য পরিচয়ও আছে। কম বয়সে তাঁরা প্রত্যেকেই ছিলেন একেক জন অসাধারণ ক্রিকেটার।

০২ ০৬
ভারতের শ্রীনিবাস বেঙ্কটরাঘবন ছিলেন বিশ্বের অন্যতম সেরা আম্পায়ার। এই প্রাক্তন অফ স্পিনার ১৯৬৫ থেকে ১৯৮৩ পর্যন্ত ১৮ বছরে ৫৭টি টেস্ট ম্যাচ এবং ১৫টি একদিনের ম্যাচে ভারতের জাতীয় দলের সদস্য ছিলেন। পরবর্তীতে ৭৩টি টেস্ট এবং ৫২টি একদিনের ম্যাচ পরিচালনা করেছেন ৭২ বছরের শ্রীনিবাস।

ভারতের শ্রীনিবাস বেঙ্কটরাঘবন ছিলেন বিশ্বের অন্যতম সেরা আম্পায়ার। এই প্রাক্তন অফ স্পিনার ১৯৬৫ থেকে ১৯৮৩ পর্যন্ত ১৮ বছরে ৫৭টি টেস্ট ম্যাচ এবং ১৫টি একদিনের ম্যাচে ভারতের জাতীয় দলের সদস্য ছিলেন। পরবর্তীতে ৭৩টি টেস্ট এবং ৫২টি একদিনের ম্যাচ পরিচালনা করেছেন ৭২ বছরের শ্রীনিবাস।

০৩ ০৬
পল রাইফেল। অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম সেরা সিম বোলার হিসেবে সাত বছর ছিলেন দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৯ পর্যন্ত টানা ৭ বছর তিনি খেলেছিলেন ৩৫টি টেস্ট এব‌ং ৯২টি একদিনের আন্তর্জাতিক। অবসর নেওয়ার পর ২০০৯ সালে থেকে আম্পায়ার হিসেবে যাত্রা শুরু। এখনও পর্যম্ত ৩৫টি ওডিআই, ৫৪টি টেস্টের পাশাপাশি ১৬টি টি২০ ম্যাচ পরিচালনার করেছেন ৫১ বছরের রাইফেল।

পল রাইফেল। অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম সেরা সিম বোলার হিসেবে সাত বছর ছিলেন দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৯ পর্যন্ত টানা ৭ বছর তিনি খেলেছিলেন ৩৫টি টেস্ট এব‌ং ৯২টি একদিনের আন্তর্জাতিক। অবসর নেওয়ার পর ২০০৯ সালে থেকে আম্পায়ার হিসেবে যাত্রা শুরু। এখনও পর্যম্ত ৩৫টি ওডিআই, ৫৪টি টেস্টের পাশাপাশি ১৬টি টি২০ ম্যাচ পরিচালনার করেছেন ৫১ বছরের রাইফেল।

০৪ ০৬
বর্তমান সফল আন্তর্জাতিক আম্পায়ারদের মধ্যে অন্যতম শ্রীলঙ্কার কুমার ধর্মসেনা। ১৯৯৩ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার জাতীয় দলের অন্যতম ভরসা ছিলেন এই অফ স্পিনার তথা লোয়ার মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান। ১৯৯৬ বিশ্বকাপ জয়ী দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন ধর্মসেনা। ৪৬ বছরের ধর্মসেনা আম্পায়ার হিসেবেও অত্যন্ত সফল। ৫১টি টেস্ট, ৮৪টি একদিনের পাশাপাশি ২২টি টি২০তে আম্পায়ারের ভূমিকায় দেখা গিয়েছে তাঁকে।

বর্তমান সফল আন্তর্জাতিক আম্পায়ারদের মধ্যে অন্যতম শ্রীলঙ্কার কুমার ধর্মসেনা। ১৯৯৩ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার জাতীয় দলের অন্যতম ভরসা ছিলেন এই অফ স্পিনার তথা লোয়ার মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান। ১৯৯৬ বিশ্বকাপ জয়ী দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন ধর্মসেনা। ৪৬ বছরের ধর্মসেনা আম্পায়ার হিসেবেও অত্যন্ত সফল। ৫১টি টেস্ট, ৮৪টি একদিনের পাশাপাশি ২২টি টি২০তে আম্পায়ারের ভূমিকায় দেখা গিয়েছে তাঁকে।

০৫ ০৬
ইয়ান গুল্ড। এক সময় ইংলিশ কাউন্টি ক্রিকেটের অত্যন্ত পরিচিত নাম। ছিলেন একজন সফল উইকেটরক্ষক। ১৯৭৫ থেকে ১৯৯৬ টানা ১৯ বছর একাধিক কাউন্টি ক্লাবের সদস্য ছিলেন। ইংল্যান্ডের জাতীয় দলের  হয়ে ১৮টি একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে উইকেটের পিছনে দাঁড়াতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। ১৫টি ক্যাচ এবং তিনটি স্টাম্প করেছিলেন তিনি। একজন আন্তর্জাতিক আম্পায়ার হিসেবে ২০০৬ সাল থেকে যাত্রা শুরু গুল্ডের। ইতিমধ্যেই ৬৪টি টেস্ট, ১২৩টি ওডিআই এবং ৩৭টি টি২০ ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে দেখা গিয়েছে বছর ৬০ বছরের গুল্ডকে।

ইয়ান গুল্ড। এক সময় ইংলিশ কাউন্টি ক্রিকেটের অত্যন্ত পরিচিত নাম। ছিলেন একজন সফল উইকেটরক্ষক। ১৯৭৫ থেকে ১৯৯৬ টানা ১৯ বছর একাধিক কাউন্টি ক্লাবের সদস্য ছিলেন। ইংল্যান্ডের জাতীয় দলের হয়ে ১৮টি একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে উইকেটের পিছনে দাঁড়াতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। ১৫টি ক্যাচ এবং তিনটি স্টাম্প করেছিলেন তিনি। একজন আন্তর্জাতিক আম্পায়ার হিসেবে ২০০৬ সাল থেকে যাত্রা শুরু গুল্ডের। ইতিমধ্যেই ৬৪টি টেস্ট, ১২৩টি ওডিআই এবং ৩৭টি টি২০ ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে দেখা গিয়েছে বছর ৬০ বছরের গুল্ডকে।

০৬ ০৬
ইংল্যান্ডের প্রাক্তন অফ স্পিনার তথা মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান পিটার উইলি। ১৯৭৬ থেকে ১৯৮৬ পর্যন্ত দশ বছরে ২৬টি টেস্ট খেলেছেন তিনি। ৬৮ বছরের পিটারকে ২৫টি টেস্ট এবং ৪৩টি একদিনের ম্যাচে দায়িত্ব সামলাতে দেখা গিয়েছে।

ইংল্যান্ডের প্রাক্তন অফ স্পিনার তথা মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান পিটার উইলি। ১৯৭৬ থেকে ১৯৮৬ পর্যন্ত দশ বছরে ২৬টি টেস্ট খেলেছেন তিনি। ৬৮ বছরের পিটারকে ২৫টি টেস্ট এবং ৪৩টি একদিনের ম্যাচে দায়িত্ব সামলাতে দেখা গিয়েছে।

Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE