ম্যাককেলা ম্যারনি। ছবি: সংগৃহীত।
ছোট্ট দুটো শব্দ, ‘মি টু’।
বিনোদন জগৎ থেকে ক্রীড়া জগৎ। তালিকায় লক্ষ লক্ষ সাধারণ মানুষও। যার সঙ্গে জুড়ে গিয়েছে গোটা বিশ্ব। নতুন করে উঠে এসেছে অনেক অনেক নাম। সেখানে যুক্ত হয়ে গিয়েছে ২০১২ অলিম্পিকে সোনা জয়ী ম্যাককেলা ম্যারনির নামও।
বুধবার ম্যাককেলা ‘# মি টু’ দিয়ে টুইট করেছেন এক পাতার একটি চিঠি। যেখানে লেখা রয়েছে, কী ভাবে ইউএসএ জিমন্যাস্টিক্স দলের ডাক্তার ল্যারি নাসার তাঁকে যৌন হেনস্থা করেছিলেন। গত জুনে এই বিষয়ে দোষীও সাব্যস্ত হয়েছেন ল্যারি। তদন্তে উঠে এসেছে, ইউএসএ দলে তাঁর আমলে তিনি প্রায় ১০০ মহিলা ও শিশুকে যৌন হেনস্থা করেছেন।
আরও পড়ুন
#আমিও! যৌন নিগ্রহের কথা অকপটে ফেসবুকে
শুরু হয়ে গেল অমরজিতদের নতুন লড়াই
২১ বছরের ম্যারনি সেই চিঠিতে লিখছেন, ১৩ বছর বয়স থেকে এই হেনস্থার শিকার হয়ে আসছেন তিনি। যখন তিনি প্রথম টেক্সাসে জাতীয় শিবিরে যোগ দিয়েছিলেন। সেই সময় থেকে তাঁর খেলা ছাড়া পর্যন্ত টানা চলে যৌন হেনস্থা।
২০১২ লন্ডন অলিম্পিকে একটি সোনা ও একটি রুপো রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। তিনি শেষ ২০১৩তে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিয়েছিলেন। ২০১৬তে অবসর নেন ম্যারনি। তাঁর এই পোস্টের সঙ্গে সঙ্গে ইউএসএ-র আরও অনেক জিমন্যাস্টও একই অভিযোগ আনতে শুরু করেছেন। মেয়েদের চিকিৎসা করার সময়ই ল্যারি জিমন্যাস্টদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করতেন।
ভাইরাসের মতো ছড়িয়ে পড়া বিশ্ব জুড়ে এই যৌন হেনস্থার ঘটনায় যদি কিছুটা প্রভাব ফেলতে পারে ‘মি টু’।
দেখুন সেই টুইট
#MeToo pic.twitter.com/lYXaDTuOsS
— mckayla (@McKaylaMaroney) October 18, 2017
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy