ভারত ১ (জিকসন)
কলম্বিয়া ২ (পেনালোজা-২)
ম্যাচ শেষ
১-২ গোলে হেরে গেল ভারত।
৯৪ মিনিট, গোমেজের শট বাঁচাল ধিরাজ।
৫ মিনিট অতিরিক্ত সময়।
বার বার আক্রমণে উঠে আসছে ভারত।
৮৪ মিনিট, দু’মিনিটের মধ্যেই ব্যবধান বাড়াল কলম্বিয়া। সেই পেনালোজা।
জিকসনের গোলে সমতায় ফিরল ভারত।
৮২ মিনিট, গোওওওওওওওল....
৭৬ মিনিট, নিশ্চিত গোলের সুযোগ নষ্ট ভারতের। অনিকেতের বাঁ পায়ের ডজে কেটে গিয়েছিল কলম্বিয়া রক্ষণ। কিন্তু গোলে রাখতে ব্যর্থ সদ্য নামা লালেংমাউইয়া।
৭৪ মিনিট, মাঠের মধ্যে পড়ে কলম্বিয়ার এক ফুটবলার। তাঁকে স্ট্রেচারে বাইরে আনা হচ্ছে।
৭৩ মিনিট, বরিসকে তুলে লালেংমাউইয়াকে নামালেন মাতোস।
মাথা ফাটা নিয়েই খেলছে বরিস।
৭২ মিনিট, আরও একটা পরিবর্তন করবেন মাতোস।
৬৭ মিনিট, শুরুতেই দারুণ আক্রমণ জমিয়ে দিয়েছিল অনিকেত। কিন্তু কাজের কাজ হল না।
৬৬ মিনিট, অভিজিৎকে তুলে অনিকেতকে নিয়ে এলেন কোচ। গোলের লক্ষ্যে দুই স্ট্রাইকারে চলে যেতেই এই পরিবর্তন।
৬২ মিনিট, গ্যালারিতে জ্বলে উঠেছে টর্চ। যেন আগাম দীপাবলির আবাহন চলছে। শুধু ভারতের গোল পাওয়ার অপেক্ষা তা হলেই শুরু হয়ে যাবে উৎসব।
৫৮ মিনিট, বক্সের বাইরে বেরিয়ে এসে বল ক্লিয়ার করলেন ধিরাজ।
৫৭ মিনিট, অফ সাইড রহিম।
৫৬ মিনিট, ভারতকে উদ্বুদ্ধ করতে জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামে এই মুহূর্তে মেক্সিকান ওয়েভ।
৫৩ মিনিট, কলম্বিয়ার আক্রমণ সরাসরি ধিরাজের হাতে।
৫০ মিনিট, ভারতের আক্রমণ।
৪৯ মিনিট, কলম্বিয়ার গোল। পেনালোজার গোল।
৪৯ মিনিট, মাঝমাঠে বল।
শুরুতেই কলম্বিয়া দলে পরিবর্তন। ভারতীয় দল অপরিবর্তীই থাকল।
শুরু হয়ে গেল দ্বিতীয়ার্ধের খেলা।
রাহুলের শট পোস্টে না লাগলে ১-০ গোলে এগিয়েই প্রথমার্ধ শেষ করতে পারত ভারত।
দুরন্ত ভারত। যেভাবে আক্রমণে উঠল ঠিক ততটাই রক্ষণেও তৎপর দেখাল।
৪৬ মিনিট, পোস্ট লেগে ফিরল রাহুলের গোলমুখি শট। দারুণ পাস রেখেছিলেন মিতেই।
৪৩ মিনিট, কলম্বিয়ার থ্রো। সহজেই ক্লিয়ার করল ভারতের রক্ষণ।
চোট পেল ধিরাজ। মাঠের মধ্যেই চলছে চিকিৎসা।
৪২ মিনিট, আবার দুরন্ত ধিরাজ। ঝাপিয়ে ক্লিয়ার করলেন নিশ্চিত গোল।
৪১ মিনিট, রক্ষণে অসামান্য বরিস। খেলার জন্য কতটা মুখিয়ে ছিল সেটা বোঝা যাচ্ছে।
৩৯ মিনিট, ফাউল ভারতের পক্ষে। মাঝমাঠে ফ্রিকিক পেল।
ইন্ডিয়া ইন্ডিয়া চিৎকার সরগরম স্টেডিয়াম।
৩৮ মিনিট, সাইড লাইনে রীতিমতো উত্তেজিত কোচ মাতোস।
৩৬ মিনিট, আবার গোলের নিচে ধিরাজ। ক্যাম্পাজের হেড লাফিয়ে ক্লিয়ার করলেন ছোট বক্সের মধ্যে থেকে।
৩৩ মিনিট, কর্নারের বিনিময়ে বল ক্লিয়ার করল আনোয়ার।
৩২ মিনিট, মাঝমাঠে বল।
২৯ মিনিট, বক্সের কাছে বল নিয়ে একাই পৌঁছে গিয়েছিলেন মিতেই। শেষ মুহূর্তে ক্লিয়ার করে কলম্বিয়া রক্ষণ।
ডানদিক থেকে উইংকে দারুণ ব্যবহার করছে বরিস ও মিতেই।
২৮ মিনিট, ভারতের পক্ষে থ্রো।
২৬ মিনিট, চোট পেয়ে মাটিতে পড়ে রয়েছে ভারতের আনোয়ার।
২৬ মিনিট, বক্সের মধ্যে থেকে বরিসের সেভ।
২৪ মিনিট, দারুণ লড়াই দিচ্ছে ভারতীয় দল।
২৩ মিনিট, ভারতের পক্ষে থ্রো-ইন।
২০ মিনিট, ভারতের আক্রমণ। মিতেইয়ের দৌড়। যদিও পাস লম্বা হয়ে গেল।
১৮ মিনিট, ভারতের গোলের নিচে দুরন্ত সেভ ধীরজের।
১৭ মিনিট, গোলকিক হেড করে বক্সের মধ্যে থেকে বাইরে পাঠালেন আনোয়ার।
১৬ মিনিট, গোল কিক নিতে কলম্বিয়া গোলকিপার নেমে এলেন মাঝমাঠে।
অল্পের জন্য মিস অভিজিৎ সরকারের।
১৫ মিনিট, দারুণ আক্রমণ ভারতের।
১০ মিনিট, আজ হতাশ করল দিল্লির জনতা।গ্যালারির অর্ধেকও ভর্তি হল না।
৭ মিনিট, ভারতের বক্সে ঢুকে পড়েছিল কলম্বিয়া। কিন্তু আহত হয়ে বাঁচালেন মিতেই।
পুরনো ছকেই খেলা শুরু করলেন কোচ মাতোস।
প্রথম দলে জায়গা করে নিলেন বাংলার অভিজিৎ ও রহিম আলি।
খেলা শুরু।
নিশ্চিত ছিল দলে পরিবর্তন আনবেন ভারত কোচ নর্টন দে মাতোস। কিন্তু এ ভাবে চারজনকে বদলে ফেলবেন তা হয়তো শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত ভাবেননি দলের ফুটবলাররাও। লাল কার্ডের নির্বাসন থেকে মুক্তি পেয়ে বরিস যে দলে ফিরবেন সেটা সোচ্চারেই বলেছিলেন কোচ মাতোস। বাকিটা উহ্যই রেখে গিয়েছিলেন। কিন্তু কলম্বিয়ার বিরুদ্ধে ম্যাচে রহিম আলি, জিকসন ও নমিত দেশপাণ্ড্যকে এনে বুঝিয়ে দিলেন এই কোচ জয়ের জন্য যা খুশি তাই করতে পারেন। দলের বাইরে গেলেন জীতেন্দ্র, অনিকেত, কোমল ও সুরেশ। দল বদলে ভারতের ভাগ্য বদলায় কি না এখন সেটাই দেখার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy