সল্টলেকে আওয়ার লেডি কুইন অফ দ্য মিশন স্কুলের বুথে ব্যাপক পুলিশি বন্দোবস্ত। নিজস্ব চিত্র।
বিধাননগর ও আসানসোলে ব্যাপক পুলিশি বন্দোবস্তের মধ্যে পুনর্নির্বাচন হল। মাত্র ১১টি বুথে পুনর্নির্বাচন করা রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ‘লোক দেখানো’ কৌশল বলে অভিযোগ করে সব বিরোধী দল আজকের ভোট বয়কট করছিল। ফলে কোনও বুথেই বাম, বিজেপি ও কংগ্রেসের পোলিং এজেন্ট ছিল না। তবু সকাল থেকেই সাংবাদিকদের বুথে ঢুকতে বাধা দেন ভোটকর্মীরা।
রাজ্যের অস্থায়ী নির্বাচন কমিশনার আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় সাংবাদিকদের বাধা দেওয়া প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘‘আমি বলে দিয়েছি, কাউকে বাধা দেওয়া চলবে না।’’ কিন্তু, বুথে বুথে এর বিপরীত ছবিই ছিল। ৩ তারিখ ভোটগ্রহণের সময় সংবাদমাধ্যমের ভূমিকা শাসক দলের অস্বস্তির কারণ হয়েছে দিনভর। লাগামছাড়া সন্ত্রাসের ছবি বার বার গোটা রাজ্যে ছড়িয়ে পড়েছে সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরা হয়ে। তাই শুক্রবার পুনর্নির্বাচনে সকাল থেকেই সাংবাদিকরা বুথে ঢুকতে বার বার বাধা পাচ্ছেন। কোনও বুথে ভোটকর্মী এবং পুলিশে বক্তব্য, বুথে সাংবাদিকদের ঢুকতে দিতে মহকুমাশাসক নিষেধ করেছেন। কোনও বলা হল, সাংবাদিকরা ঢুকতে পারবেন, কিন্তু সারা দিনে এক বার এবং এক মিনিটের জন্য। আবার কোনও বুথে বলা হল, সাংবাদিকদের কাছে ৩ তারিখের ভোট প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণের কার্ড রয়েছে। এ দিনের জন্য আলাদা কার্ড লাগবে।
ভোটারহীন বুথের বাইরে পুলিশকর্মীর অবসরযাপন। ছবি: বিশ্বনাথ বণিক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy