একই সপ্তাহে দু’দিন প্রশ্ন-বিভ্রাটের জেরে পরীক্ষা বাতিলের ঘটনায় দুই কর্তাকে শো-কজ বা কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়েছে। ওই দুই কর্তা হলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাপাখানার সুপার অপরেশ দাস এবং বাঘা যতীন সম্মিলনী কলেজের অধ্যক্ষ শান্তিরঞ্জন পালচৌধুরী।
৫ জুন বাংলা অনার্স (পার্ট টু) চতুর্থ পত্রের পরীক্ষায় তৃতীয় পত্রের প্রশ্ন হাতে পান ছাত্রছাত্রীরা। তড়িঘড়ি পরীক্ষা বাতিল করে দেয় বিশ্ববিদ্যালয়। কেন এই বিভ্রাট, তার দেখতে তদন্ত কমিটি গড়া হয় রেজিস্ট্রার রাজাগোপাল ধরচৌধুরীর নেতৃত্বে। তদন্তে দেখা যায়, এর জন্য দায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাপাখানাই।
৮ জুন বাঘা যতীন সম্মিলনী মহাবিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান (পাশ)-এর পরীক্ষায় প্রথমার্ধ ও দ্বিতীয়ার্ধের প্রশ্নপত্র মিশে যায়। রেজিস্ট্রারের নেতৃত্বে আবার তদন্ত কমিটি গড়া হয়। পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা শিক্ষক-শিক্ষিকাদের গাফিলতির সঙ্গে সঙ্গে ওই কলেজের গোটা ব্যবস্থাকেই দায়ী করে রিপোর্ট দেয় কমিটি। তার ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার সিন্ডিকেটের বৈঠকে ছাপাখানার সুপার ও সম্মিলনী কলেজের অধ্যক্ষকে শো-কজ করা হয় বলে জানিয়েছেন রেজিস্ট্রার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy