কর্মক্ষেত্রে বহু মানুষের সঙ্গে পরিচয় হয়। প্রত্যেকের মানসিকতা, বড় হয়ে ওঠা, স্বভাব সবকিছুই আলাদা। কিছু ক্ষেত্রে পরিস্থিতি প্রতিকূল হয়ে ওঠে।

ছবি: সংগৃহীত

 সাধারণত খারাপ মানসিকতার সহকর্মীরা আপনার অনুপস্থিতিতে আপনার সম্পর্কে নেতিবাচক আলোচনা করেন।

ছবি: সংগৃহীত

এই ধরনের সহকর্মীরা অন্যের ভাল কাজের কৃতিত্ব নিজে নেওয়ার চেষ্টা করেন এবং অনবরত অন্যকে খারাপ প্রমাণ করার চেষ্টা করতে থাকেন।

ছবি: সংগৃহীত

কর্মক্ষেত্রে এই ধরনের ব্যক্তিরা সমস্যার সৃষ্টি করতে পারেন। এমন পরিস্থিতিতে কিছু সহজ উপায় কাজের জায়গায় শান্তি বজায় রাখা যেতে পারে।

ছবি: সংগৃহীত

পেশাদার আচরণ

 সহকর্মীর মানসিকতা খারাপ বুঝতে পারলে তাঁর সঙ্গে কেবল কাজের কথা আলোচনা করুন। অন্য কোনও বিষয় কথা না বলাই ভাল।

ছবি: সংগৃহীত

খারাপ মানসিকতার সহকর্মীরা হেয় করার জন্যই অকারণে বাজে ব্যবহার করেন। মিথ্যা দোষারোপ করেন। এই সব ক্ষেত্রে নম্র ভাবে প্রতিবাদ করা প্রয়োজন।

ছবি: সংগৃহীত

বাজে ব্যবহার বরদাস্ত নয়

আত্মনিয়ন্ত্রণ

 টক্সিক মানুষেরা অন্যকে উত্যক্ত করে মজা পায়। কর্মক্ষেত্রে এই ধরনের মানুষেরা সর্বদা চাইবেন এমন কিছু করতে যাতে আপনার কাজে ভুল হয়, মেজাজ খারাপ হয়।

ছবি: সংগৃহীত

অহেতুক খারাপ পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে মাথা ঠান্ডা রাখা প্রয়োজন। আত্মনিয়ন্ত্রণ জরুরি।

ছবি: সংগৃহীত

অন্যায়ের প্রমাণ রাখা

সম্ভব হলে আপনার উপর হওয়া অন্যায়ের প্রমাণ রাখুন। সময় মতো ঊর্ধ্বতনকে প্রমাণ-সহ অভিযোগ জানাতে পারেন। পরিস্থিতি বদল হতে পারে।

ছবি: সংগৃহীত